নজরুল ইসলাম বীর প্রতীক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৩২ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
নজরুল ইসলামের জন্ম [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা|ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার]] [[নবীনগর উপজেলা|নবীনগর উপজেলার]] বাংগরা গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মুন্সি ওয়ালী মিয়া এবং মায়ের নাম রোকেয়া বেগম। তাঁর স্ত্রীর নাম রেনু আরা বেগম। তাঁদের দুই ছেলে দুই মেয়ে। <ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি |title= একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় জীবনগাঁথা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা স্মারকগ্রহন্থ |last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=জুন ২০১২ |publisher= জনতা ব্যাংক লিমিটেড |location= |isbn= 9789843351449|page=৪৬৯|pages= |accessdate= |url=}}</ref>
 
== কর্মজীবন ==
৩৯ নং লাইন:
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝিতে [[কুড়িগ্রাম জেলা]] সদরের সর্ব উত্তরে ভূরুঙ্গামারী এলাকায় গুলির শব্দে চারদিকের নিস্তব্ধতা থেমে গেল। এলাকাটি ছিলো ভারতের আসাম রাজ্যের সীমানায়। প্রচণ্ড গোলাগুলিতে গোটা এলাকা প্রকম্পিত হয়ে উঠে। নজরুল ইসলাম ও তাঁর সহযোদ্ধারা অতর্কিতে আক্রমণ চালিয়েছেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অবস্থানে। পাকিস্তানি সেনা ও তাদের সহযোগীরা বসে থাকল না। তারাও পাল্টা আক্রমণ শুরু করল। তুমুল যুদ্ধের একপর্যায়ে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের সহযোগীরা অবস্থান ছেড়ে পিছু হটতে থাকল। ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসের পর পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভূরুঙ্গামারীর বিভিন্ন স্থানে প্রতিরক্ষা অবস্থান গড়ে তোলে। পুলিশের পাশাপাশি থানায় সেখানে ছিল কিছু পাকিস্তানি সেনা। এ ছাড়া সহযোগী হিসেবে ছিল একদল ইস্ট পাকিস্তান সিভিল আর্মড ফোর্স ও রাজাকার। পরিকল্পনা অনুযায়ী, মুক্তিযোদ্ধারা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে এই আক্রমণে অংশ নেন। দুটি দল আক্রমণকারী ও একটি কাট অফ পার্টি হিসেবে। তাঁরা ছিলেন ৪০ জন। নজরুল ইসলাম ছিলেন আক্রমণকারী দলে।
নজরুল ইসলামসহ কয়েকজন গুলি করতে করতে থানার মধ্যে ঢুকে পড়েন। পাকিস্তানি সেনা ও তাদের সহযোগীরা গ্রেনেড ও গুলি ছুড়ে নজরুল ইসলামদের প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে। তবে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের সহযোগীরা দিশাহারা হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তারা অবস্থান ছেড়ে পিছু হটতে শুরু করে। মুক্তিযোদ্ধারা সাময়িকের জন্য থানা দখল করেন। তাঁদের হস্তগত হয় বিপুলসংখ্যক অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ। একটি বাংকার থেকে তাঁরা উদ্ধার করেন ১১ জন নির্যাতিত নারীকে। মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে একজন আহত হন। মুক্তিযোদ্ধারা থানা দখল করতে সক্ষম হলেও তা ধরে রাখার ক্ষমতা তাদের ছিল না। কারণ, আশপাশেই ছিল পাকিস্তানি সেনাদের অবস্থান। <ref name="shatoMonishi">{{citeবই bookউদ্ধৃতি|last=|first=|title=একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা (দ্বিতীয় খন্ড)|publisher=প্রথমা প্রকাশন|location=ঢাকা|date=মার্চ ২০১৩|pages=পৃ ২৪৪|isbn=9789849025375|accessdate=|language=বাংলা}}</ref>
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
৪৫ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
 
== বহি:সংযোগ ==