তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বিষয়শ্রেণী:রবীন্দ্র পুরস্কার বিজয়ী যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
২২ নং লাইন:
ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত থাকার কারণে ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে গ্রেপ্তার হলেও পরে মুক্তি পেয়ে যান। এরপর নিজেকে সাহিত্যে নিয়োজিত করেন। ১৯৩২ সালে তিনি প্রথমবার শান্তিনিকেতনে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে]]<nowiki/>র সাথে দেখা করেন। এই সালেই তাঁর প্রথম উপন্যাস "চৈতালী ঘূর্ণি" প্রকাশ পায়।
তারাশঙ্কর ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে বাগবাজারে একটি বাড়ি ভাড়া করে নিজের পরিবারকে কলকাতায় নিয়ে আসেন ও ১৯৪১-এ তিনি [[বরাহনগর|বরাহনগরে]] চলে যান। তারাশঙ্কর ১৯৪২-এর বীরভূম জেলা সাহিত্য সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন এবং ফ্যাসিবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংগঠনের সভাপতি হন।<ref>{{
== রাজনৈতিক জীবন ==
১৪৩ নং লাইন:
== পুরস্কার ==
১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের কাছ থেকে “রবীন্দ্র পুরস্কার” লাভ করেন। ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে “সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার” পান। ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি [[চীন]] সরকারের আমন্ত্রণে চীন ভ্রমণে যান। এর পরের বছর তিনি অ্যাফ্রো-এশিয়ান লেখক সঙ্ঘের কমিটি গঠনের প্রস্ততিমূলক সভায় যোগদানের উদ্দেশ্যে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] গমণ করেন। এর পর তিনি তাসখন্দে অনুষ্ঠিত অ্যাফ্রো-এশিয়ান লেখক সম্মেলনে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে তারাশঙ্কর ভারত সরকারের [[পদ্মশ্রী]] ও ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে [[পদ্মভূষণ]] উপাধিতে ভূষিত হন। <ref>{{
* শরৎস্মৃতি পুরস্কার ([[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]])
* জগত্তারিণী স্মৃতিপদক ([[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]])
১৫২ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{অসম্পূর্ণ}}
|