খাড়ি গ্রাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৯ নং লাইন:
খাড়ি গ্রামের নারায়ণীতলায় একটি সাধারণ ইটের ঘরে শক্তিমূর্তি 'নারায়ণী'র অধিষ্ঠান; মূর্তিটি চতুর্ভূজা, ত্রিনয়না ও সিংহবাহিনী। ষোড়শ-সপ্তদশ শতাব্দীতেই এই ধরণের তান্ত্রিক পীঠস্থানের উৎপত্তি বলে মনে করা হয়।<ref>The Sakta Pithas: Dr. D.C. Sirkar: J.A.S.B. Letters, Vol. 14, Ne 1948</ref> নারায়ণী মূর্তির পাশেই ঘোড়ার পিঠে আসীন ধর্মযোদ্ধা গাজীসাহেবের ([[পীর বড়খাঁ গাজী]]) মূর্তি অবস্থিত। হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে গাজীসাহেবের পূজারী ভক্ত বিদ্যমান। সেনরাজত্বকালের শেষে এখানকার জাতিভেদ-বর্ণপ্রথা জর্জরিত নিম্নবর্গীয় হিন্দুসমাজের মুসলমান পীর-গাজী সাহেবদের থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের স্পষ্ট আভাস মেলে। ইংরেজ আমলে পাদরী সাহেবদেরও খ্রিস্টধর্ম প্রচারের অন্যতম ক্ষেত্র ছিল এটি৷ ১৮৫৭ সালেই খাড়ি গ্রামে একটি গির্জা, একটি ইংরেজি স্কুল এবং বহু বাঙালি খ্রিস্টানের (ধর্মান্তরিত) বিবরণ পাওয়া যায়।<ref>Hunter: Statistical Account of Bengal, Vol. 1, page-235</ref> সমাজ ও সংস্কৃতির বিভিন্ন সময়ের স্তর আজও খাড়ি গ্রামে সুবিন্যস্ত।<ref name=Ghosh/>
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
{{পশ্চিমবঙ্গের প্রত্নস্থল}}