আবদুল্লাহ আল মামুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
|||
১৪ নং লাইন:
}}
'''আব্দুল্লাহ আল মামুন''' (জন্ম:[[জুলাই ১৩]], [[১৯৪২]]<ref>{{
== প্রাথমিক জীবন ==
আব্দুল্লাহ আল মামুন ১৯৪২ সালের ১৩ই জুলাই [[জামালপুর জেলা|জামালপুরে]] আমড়া পাড়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা অধ্যক্ষ আব্দুল কুদ্দুস এবং মাতা ফাতেমা খাতুন। তিনি [[১৯৬৪]] সালে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে ইতিহাস বিষয়ে এম এ পাস করেন। আব্দুল্লাহ আল মামুন তার পেশাগত জীবন শুরু করেন বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রযোজক হিসেবে পরবর্তীকালে পরিচালক, ফিল্ম ও ভিডিও ইউনিট (১৯৬৬-১৯৯১), মহাপরিচালক, শিল্পকলা একাডেমী (২০০১) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।<ref>{{
== কর্ম জীবন ==
অসংখ্য নাটক রচনায় যেমন নিজের প্রতিভা আর শক্তির পরিচয় দিয়েছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, তেমনি নিজের অপরিমেয় ক্ষমতার প্রমাণ রেখেছেন তাঁর নির্দেশনায় ও অভিনয়েও৷ তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে 'সুবচন নির্বাসনে', 'এখন দুঃসময়', 'সেনাপতি', 'এখনও ক্রীতদাস', 'কোকিলারা', 'দ্যাশের মানুষ', 'মেরাজ ফকিরের মা', 'মেহেরজান আরেকবার' ইত্যাদি৷ নাট্যসংগঠন থিয়েটার-এর তিনি প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তিনি। নাটকের সঙ্গে সঙ্গে নির্মাণ করেছেন চলচ্চিত্র, টিভি সিরিয়াল। [[শহীদুল্লাহ কায়সার|শহীদুল্লাহ কায়সারের]] উপন্যাস 'সংশপ্তক' নিয়ে ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক ও প্রযোজক হিসেবে তিনি পান প্রবাদপ্রতিম খ্যাতি। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে '[[সারেং বৌ (চলচ্চিত্র)|সারেং বৌ]]' ([[১৯৭৮]]), '[[শখী তুমি কার]]', '[[এখনই সময়]]', 'জোয়ারভাটা', 'শেষ বিকেলের মেয়ে''। তার পরিচালিত সর্বশেষ চলচ্চিত্র ''[[দুই বেয়াইয়ের কীর্তি]]''।<ref>{{
== সাহিত্য কর্ম ==
৮৬ নং লাইন:
* ''মানব তোমার সারা জীবন'' (১৯৮৮),
* ''হায় পার্বতী'' (১৯৯১),
* ''খলনায়ক'' (১৯৯৭)।<ref>{{
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
১১১ নং লাইন:
|}
== মৃত্যু ==
দীর্ঘ রোগভোগের পর [[২১শে আগস্ট]], [[২০০৮]] তারিখে ঢাকার [[বারডেম হাসপাতাল|বারডেম হাসপাতালে]] শেষ নিঃশ্বাস ফেলেছেন নাট্যামোদী মানুষের প্রিয় এই ব্যক্তি। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর।<ref>{{
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
== বহিঃসংযোগ ==
১২২ নং লাইন:
{{বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পরিচালক}}
{{
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৮-এ মৃত্যু]]
|