বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
180.234.19.49-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Anup Sadi-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
১ নং লাইন:
'''বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২''' বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের ক্ষেত্রে [[গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার]] কর্তৃক অনুমোদিত আইন। আইনটি ১০ জুলাই, ২০১২ তারিখে রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে।<ref name="আইন">বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪১৫, ১১৮৫৩৮-৪১, ১১৮৪২২,১১৮৪৩২</ref> আইনটি বাংলা ভাষায় রচিত।
 
==বিবরণ==
বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ দশটি অধ্যায় এবং ৫৪টি ধারায় বিভক্ত। আইনের সাথে চারটি তফসিল যুক্ত করা হয়েছে এবং সেসব তফসিলে রক্ষিত বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদের প্রজাতিসমূহের বাংলা নাম, ইংরেজি নাম ও [[বৈজ্ঞানিক নাম]] দেয়া হয়েছে।
 
==রক্ষিত উদ্ভিদ==
আইনের তফসিল ৪-এ মোট [[বাংলাদেশের রক্ষিত উদ্ভিদের তালিকা|৫৪টি উদ্ভিদ]]কে সংরক্ষিত উদ্ভিদ (Protected plants) ঘোষণা করা হয়েছে। অর্থাৎ আইনের ৬ ধারা মোতাবেক এই ৫৪ প্রজাতির উদ্ভিদ ইচ্ছাকৃতভাবে উঠানো, উপড়ানো, ধ্বংস বা সংগ্রহ করা যাবে না।<ref name="আইন" />
 
==শাস্তি==
আইনের ৩৬ ও ৩৭ ধারায় বাঘ, হাতি, চিতাবাঘ ইত্যাদি অপরাধ করলে আইনের ৩৬ ধারায় দণ্ড- সর্বনিম্ন ২ বছর, সর্বোচ্চ ৭ বছর কারাদণ্ড ও সর্বনিু ১ লাখ, সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড। একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটালে সর্বোচ্চ ১২ বছর কারাদণ্ড ও সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে।<ref>[http://www.jugantor.com/old/nature-&-life/2015/07/11/292369 বাঘ ও মানুষের দ্বন্দ্ব-সংঘাত]</ref>
 
সংরক্ষিত উদ্ভিদ সংক্রান্ত ৬ নং ধারা লঙ্ঘন করলে ৩৯ ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি এক বছরের কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং পুনরায় একই অপরাধ করলে শাস্তি দ্বিগুণ হবে।<ref name="আইন" />
 
==বহিঃসংযোগ==