সুন্নি ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শফিক সাদী (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
শফিক সাদী-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Aftabuzzaman-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ...
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
মুসলিম জনসংখ্যার কত অংশ কোন প্রধান ধারার সাথে যুক্ত আছে তা নির্ণয় করা পরিসংখ্যানবিদদের কাছে বেশ কষ্টকর ছিল। যেমন, শিয়া সুন্নি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য অনেক দেশেই পর্যাপ্ত পরিমাণে নেই। যখন কোনো তথ্য পাওয়া যায় না তখন দেশটিকে সুন্নি তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবুও বিভিন্ন সূত্র ব্যবহার করে একজন মোটামুটি এই অনুমানে পৌঁছাতে পারে যে শিয়ারা মোট মুসলিম জনসংখ্যার ১০-১৫%। যদিও আরেকটি গ্রহণযোগ্য হিসেবে দেখা গেছে শিয়াদের মোট পরিমাণ ৭.৫%। <ref>{{cite web|url=http://islamicweb.com/?folder=beliefs/cults&file=shia_population | title="How Many Shia Are in the World?" | publisher=IslamicWeb.com | accessdate=2006-10-18}}</ref> প্রকৃতপক্ষে [[এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা|এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার]] তথ্যমতে শিয়াদের পরিমাণ মোট মুসলিম জনসংখ্যার এক-দশমাংশেরও কম।
 
== সুমুহাম্মদ ইবনে ইদরিস আশ-শাফি (র.)]ন্নিসুন্নি মাযহাব ==
ইসলামী আইনকে [[শরিয়াত|শরিয়াহ]] বলা হয়। আর এই শরিয়া তৈরি হয় [[কুরআন]] ও [[সুন্নাহ|সুন্নাহর]] ভিত্তিতে। যারা এই আইনসমূহের ব্যাখ্যা দেন তাদের মধ্যে খুব কম বিষয়েই মতপার্থক্য আছে।
 
* [[হানাফি]] মাজহাব([[আবু হানিফা|ইমাম আবু হানিফা]] কর্তৃক উপস্থাপিত)
ইমাম [[আবু হানিফা|''ইমাম আবু হানিফা'' (র.)]] (জন্ম ৬৯৯খ্রি/৮০হিজরি.- মৃত্যু ৭৬৭ খ্রি/১৫০হিজরি.) হলেন হানাফি মাজহাবের প্রবক্তা। তিনি [[ইরাক|ইরাকে]] জন্মগ্রহণ করেন। অন্য মাজহাবগুলোর তুলনায় তার মাজহাবটিতে প্রজ্ঞা ও যুক্তির উপর অনেক বেশি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। [[বাংলাদেশ]], [[পাকিস্তান]], [[ভারত]], [[আফগানিস্তান]], মধ্য এশিয়া; দক্ষিণ [[রাশিয়া]], [[ককেশাস]], বলকান উপদ্বীপের কিছু অংশে, [[ইরাক]] এবং [[তুরস্ক|তুরস্কের]] মুসলমানগণ এই মাজহাব অনুসরণ করেন।
 
* [[মালিকি]] মাযহাব ([[মালিক ইবনে আনাস|ইমাম মালিক ইবনে আনাস (র.)]] কর্তৃক উপস্থাপিত)
মালিক ইবনে আনাস (জন্ম : ৭১১ খ্রিষ্টাব্দ/ ৯৩ হিজরি - মৃত্যু : ৭৯৫ খ্রিষ্টাব্দ/ ১৭৯ হিজরি)তার তত্ত্বগুলো সুসংগঠিত করেন মদিনাতে যেখানে তাঁর সাথে পরিচয় ঘটেছিলো হযরত [[মুহাম্মদ|হযরত মুহাম্মদ (সা.)]]-এর বেঁচে থাকা এক সহচারীর (সাহাবীর) সঙ্গে। সমগ্র [[আফ্রিকা]] ( [[মিশর]] ব্যতিত) ও পুর্ব উপকূল জুড়ে এই মাজহাবের প্রাধান্য লক্ষ্য করা যায়।
 
* [[শাফি]] মাজহাব( [[মুহাম্মদ ইবনে ইদরিস আশ-শাফি (র.)]] কর্তৃক উপস্থাপিত)
তিনিআল সবারশাফি মাঝেএকজন মধ্যপন্থী হিসেবে বিবেচিত হন। তিনি প্রথমে ইরাকে ও পরে মিশরে শিক্ষালাভ করেন। [[ইন্দোনেশিয়া]] ,মিশরের দক্ষিণ ভাগ, [[মালয়শিয়া]] এবং [[ইয়েমেন|ইয়েমেনে]] এই মাজহাবের অনুসারীদের দেখা মেলে।
মুহাম্মদ ইবনে ইদরিস আশ-শাফি (র.) ( জন্ম: ১৫০হিজরী - মৃত্যু ২০৪হিজরী )
তিনি সবার মাঝে মধ্যপন্থী হিসেবে বিবেচিত হন। তিনি প্রথমে ইরাকে ও পরে মিশরে শিক্ষালাভ করেন। [[ইন্দোনেশিয়া]] ,মিশরের দক্ষিণ ভাগ, [[মালয়শিয়া]] এবং [[ইয়েমেন|ইয়েমেনে]] এই মাজহাবের অনুসারীদের দেখা মেলে।
 
* [[হানবালি]] মাজহাব ([[আহমদ বিন হাম্বল|আহমেদ ইবনে হানবালি (র.)]] কর্তৃক উপস্থাপিত)