মুড়াপাড়া রাজবাড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সূত্রপূরণ ব্যবহার করে 3টি তথ্যসূত্র পূরণ করা হয়েছে ()
১৫ নং লাইন:
| long_seconds =
| long_direction =
| location =[[রুপগঞ্জ উপজেলা]]
| area = [[নারায়ণগঞ্জ জেলা]]
| built =
| architect =
| architecture =
| governing_body =
| owner = [[বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর]]
| designation1 =
| designation1_offname =
৪৩ নং লাইন:
| designation5_number =
}}
'''মুড়াপাড়া রাজবাড়ি''' [[নারায়ণগঞ্জ জেলা|নারায়ণগঞ্জ জেলার]] [[রুপগঞ্জ উপজেলা|রুপগঞ্জ উপজেলায়]] অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও প্রাচীন জমিদারবাড়ি। বিভিন্ন সময় এ জমিদাড় বাড়িটি কয়েকজন জমিদাড় কর্তৃক সংস্কার ও সম্প্রসারণ করা হয়েছিল। এটি উপজেলার মুড়াপাড়া নামক গ্রামে অবস্থিত। ঢাকা থেকে এর দুরুত্ব প্রায় ১৮ কিলোমিটার।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.jagonews24.com/country/news/30774/%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%80-%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF|title=রূপগঞ্জের শতবর্ষী জমিদারবাড়ি|publisher=}}</ref>
 
==ইতিহাস==
৪৯ নং লাইন:
মুড়াপাড়া রাজবাড়িটি ৬২ বিঘা জমির উপর অবস্থিত। এই জমিদার বাড়িটি তৈরি করেন বাবু রাম রতন ব্যানার্জী যিনি এ অঞ্চলে মুড়াপাড়া জমিদারি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এরপর তার কয়েকজন বংশধর কর্তৃক প্রাসাদটি সংস্কার ও সম্প্রসারণ করা হয়। ১৮৮৯ সালে জমিদার প্রতাপ চন্দ্র ব্যানার্জী এই ভবনের পিছনের অংশ সম্প্রসারণ করেন ও পরিবার নিয়ে এখানেই বসাবাস শুরু করেন।
 
তার পুত্র বিজয় চন্দ্র ব্যানার্জী ১৮৯৯ সালে প্রাসাদের সামনের অংশে একটি ভবন নির্মাণ ও ২টি পুকুর খনন করেন। ১৯০৯ সালে তার দুই পুত্র জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জী ও আশুতোষ চন্দ্র ব্যানার্জী কর্তৃক প্রাসাদের দোতালার কাজ সম্পন্ন হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.alokitobangladesh.com/todays/details/173571/2016/03/12|title=রূপগঞ্জের মুড়াপাড়া জমিদারবাড়ি - আলোকিত বাংলাদেশ|publisher=}}</ref>
 
ভারত উপমহাদেশ বিভক্ত হওয়ার পর জগদীশ চন্দ্র তার পরিবার নিয়ে কলকাতা গমণ করেন। এরপর থেকে বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। ১৯৪৮ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বাড়িটি দখল নেয় এবং এখানে হাসপাতাল ও কিশোরী সংশোধন কেন্দ্রের কার্যক্রম শুরু করে। ১৯৬৬ সালে এখানে স্কুল ও কলেজের কার্যক্রম পরিচালনা করা হত। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বাড়িটির দায়িত্ব গ্রহণ করে সেটিকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। বর্তমানে এটি মুড়ুপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ নামে পরিচিত।
 
==অবকাঠামো==
দ্বিতল এ রাজবাড়িটিতে ৯৫টি কক্ষের পাশাপাশি একটি পুকুর রয়েছে। এছাড়াও পুরো জমিদারবাড়িটিতে রয়েছে বেশকিছু নাচঘর, আস্তাবল, মন্দির, ভা-ার ও কাচারি ঘর। মমন্দিরের উপরের চূড়াটি প্রায় ৩০ ফুট লম্বা। মূল প্রাসাদে প্রবেশের পথে রয়েছে বেশ বড় একটি ফটক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://dainikamadershomoy.com/todays-paper/features/shomoyer-bazzar/18225/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF|title=ঢাকার পাশেই মুড়াপাড়া জমিদারবাড়ি|publisher=}}</ref>
 
==চিত্রশালা==