অঁদ্রে-মারি অম্পেয়্যার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pritom30 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
২৩ নং লাইন:
}}'''অঁদ্রে-মারি অম্পেয়্যার'''<ref>এই ফরাসি ব্যক্তিনামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে [[উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ফরাসি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ]]-এ ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।</ref> (এম্পিয়ার বা অ্যাম্পিয়ার নামেও পরিচিত) ({{lang-fr|André-Marie Ampère}}) ([[জানুয়ারি ২০]], [[১৭৭৫]] – [[জুন ১০]], [[১৮৩৬]]) একজন ফরাসি [[পদার্থবিজ্ঞানী]]। [[তড়িচ্চুম্বকত্ব|তাড়িৎ-চৌম্বকত্বে]] অবদানের জন্য তিনি বিখ্যাত। [[তড়িৎ প্রবাহ|তড়িৎ প্রবাহের]] [[আন্তর্জাতিক একক]] [[অ্যাম্পিয়ার|অ্যাম্পিয়ারের]] নামকরণ তাঁর সম্মানে করা হয়েছে।
 
== তড়িচ্চুম্বকত্বে অবদান ==
অম্পেয়্যার পর্যবেক্ষণ করেছিলেন, দুটি বিদ্যুৎবাহী তারকে যদি সমান্তরালে পাশাপাশি রাখা হয় তবে তার দুটি পরস্পরকে আর্কষণ করে। তবে তারদুটিতে একই দিকে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করতে হবে। আর যদি দু তারে বিদ্যুৎ প্রবাহ যদি পরস্পরের বিপরীত দিকে হয়, তাহলে তারদুটি পরস্পরকে বিকর্ষণ করবে। তিনি একটা পরীক্ষাও করেছিলেন এ বিষয়ে। একটি তারকে স্পিংয়ের মতো করে পেঁচিয়েছিলেন। ফলে তারে একটি কুণ্ডলি তৈরি হয়েছিল। যাকে বলে কয়েল। কুণ্ডলির একটি প্যাঁচ আরেকটি পাঁচের সাথে সমান্তরালে অবস্থান করে। এরপর সেই কু-লির ভেতর দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করলেন অ্যাম্পিয়ার। যেহেতু একই দিকে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হচ্ছে, তাই প্রতিটা প্যাঁচেরও বিদ্যুৎ প্রবাহের দিক এক। আবার প্যাঁচগুলো পরস্পরের সমান্তরালে রয়েছে, সুতরাং এদের ভেতরে প্রবল আকর্ষণ বল কাজে করে। একটি প্যাঁচ আরেকটি প্যাঁচের আকর্ষণ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। পুরো কুণ্ডলিটি তাই একটা শক্তিশালি চুম্বকের মতো কাজ করে। কুণ্ডলির একটা দিক চুম্বকের উত্তর মেরুর মতো এবং আরেকটা দিক চুম্বকের দক্ষিণ মেরুর মতো কাজ করে।