সৈয়দ মুজতবা আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খালিদ সাইফ (আলোচনা | অবদান)
বানান
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
খালিদ সাইফ (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৮ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শেষ করে [[১৯২৭]] থেকে [[১৯২৯]] খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত মুজতবা আলী [[কাবুল|কাবুলের]] শিক্ষাদপ্তরে অধ্যাপনা করেন। সেখানে তিনি ইংরেজি ও ফরাসীফরাসি ভাষার শিক্ষক ছিলেন। [[১৯৩৫]] খ্রিষ্টাব্দে [[বরোদা|বরোদার]] মহারাজার আমন্ত্রণে তিনি [[বরোদা কলেজ|বরোদা কলেজে]] তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এখানে তিনি আট বছর কাটান। এরপর দিল্লীরদিল্লির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন। পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের [[বগুড়া|বগুড়ার]] [[সরকারি আজিজুল হক কলেজ|আজিজুল হক কলেজের]] অধ্যক্ষ হিসেবে এবং [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের খণ্ডকালীন প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পঞ্চাশের দশকে কিছুদিন [[আকাশবাণী|আকাশবাণীর]] স্টেশন ডিরেক্টরের দায়িত্ব পালন করেন [[পাটনা]], [[কটক]], [[কলকাতা]] এবং [[দিল্লীদিল্লি|দিল্লীতেদিল্লিতে]]। [[১৯৬১]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[শান্তিনিকেতন|শান্তিনিকেতনে]] প্রত্যাবর্তন করেন। [[বিশ্বভারতী|বিশ্বভারতীর]] ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের রিডার হিসেবে যোগ দেন। [[১৯৬৫]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি অবসরগ্রহণ করেন।
 
== লেখালেখি ==