উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিমার্জন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬ নং লাইন:
| number of teams = ৩২ (গ্রুপ পর্যায়)<br />৭৬ বা ৭৭ (সর্বমোট)
| current champions = {{flagicon|ESP}} [[ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা|বার্সেলোনা]] (৫)
| most successful club = {{flagicon|ESP}} [[রিয়াল মাদ্রিদ সি.এফ.|রিয়াল মাদ্রিদ]] (১০১১)<ref>{{cite web |first=M. A. |last=Umair |title=Champions League Winners: The most successful countries and cities |url=http://soccerlens.com/champions-league-wins-per-country/107703/ |work=Soccerlens.com |publisher=Soccerlens.com |date=7 May 2013 |accessdate=10 October 2013 }}</ref>
}}
 
১৩ নং লাইন:
প্রতিযোগিতাটি কয়েকটি স্তরে বিভক্ত। বর্তমান ফরম্যাট অনুযায়ী মধ্য-জুলাই মাসে তিনটি প্রাথমিক নকআউট বাছাইপর্ব রয়েছে। বাছাই পর্ব থেকে উন্নীত ১৬টি দল আগে থেকে বাছাই করা ১৬টি দলের সাথে গ্রুপ পর্যায়ে প্রবেশ করে। গ্রুপ পর্যায়ের আটটি গ্রুপের বিজয়ী ও রানার্স-আপ নিয়ে ১৬টি দল মূল নকআউট স্তরে প্রবেশ করে। এই রাউন্ড ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে শুরু হয় এবং মে মাসে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। আগে কেবল বিভিন্ন লীগের চ্যাম্পিয়নদেরকেই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে দেয়া হত। ১৯৯৭ সাল থেকে বড় লীগের চ্যাম্পিয়নদের পাশাপাশি রানার্স-আপদেরও অংশ নিতে দেয়া হয়।
 
বিভিন্ন দল এই শিরোপা জিতেছে এবং অনেক দল একাধিক বার এই শিরোপা লাভ করেছে। এপর্যন্ত অনুষ্ঠিত আসর গুলোর মধ্যে [[রিয়াল মাদ্রিদ]] রেকর্ড ১০১১ বার এই শিরোপা জিতেছে। [[এসি মিলান]] জিতেছে ৭ বার, [[বায়ার্ন মিউনিখ]], [[ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা|বার্সেলোনা]] এবং [[লিভারপুল ফুটবল ক্লাব|লিভারপুল]] ৫ বার, আয়াক্স আমস্টারডাম ৪ বার এবং [[ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব|ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড]] জিতেছে ৩ বার।
 
এই প্রতিযোগিতার বর্তমান শিরোপাধারী [[ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা|বার্সেলোনা]]।