আবু তাহের মোহাম্মদ হায়দার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
২৯ নং লাইন:
== ব্যক্তিগত জীবন ==
১৯৪২ সালের [[১২ জানুয়ারি]], [[কলকাতা|কলকাতার]] ভবানীপুরে। বাবা আলহাজ মোহাম্মদ ইসরাইল। তিনি বৃটিশ ও পাকিস্তান পুলিশ বিভাগের ইন্সপেক্টর হিসাবে চাকুরি করতেন। মা আলহাজ হাকিমুন নেসা একজন গৃহিনী। পরিবারের দুই ভাই ও তিন বোনের মধ্যে লে. কর্নেল হায়দার ছিলেন দ্বিতীয়। তাঁদের গ্রামের বাড়ি [[কিশোরগঞ্জ]] জেলার [[করিমগঞ্জ উপজেলা|করিমগঞ্জ উপজেলার]] জয়কা ইউনিয়নের কান্দাইল গ্রামে। তার বোন [[সিতারা বেগম|ডা. সিতারা বেগম]], [[বীর প্রতীক]]।<ref>{{cite book |title= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (প্রথম খন্ড)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=মার্চ ২০১৩ |publisher= প্রথমা প্রকাশন |location= |isbn= 9789849025375|page= ২১|pages= |accessdate= |url=}}</ref>
এ.টি.এম হায়দার স্কুল জীবন শুরু করেন পাবনার বীণাপানি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। পরে কিশোরগঞ্জ রামানন্দ সরকারীসরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৫৮ সালে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এস.এস.সি) পরীক্ষায় উত্তীর্ন হন। ছাত্রজীবন থেকেই হায়দার একজন ভালো খেলোয়ার, সাতাঁরু ও স্কাউট ছিলেন। তিনি ১৯৫৮ সালে একজন স্কাউট হিসাবে পশ্চিম পাকিস্তানের লাহোর জাম্বুরীতে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬১ সালে হায়দার কিশোরগঞ্জ সরকারীসরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক (আই.এ) পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এরপর হায়দার উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য পশ্চিম পাকিস্তানের [[লাহোরে]] চলে যান। সেখানের লাহোর ইসলামিয়া কলেজ থেকে দ্বিতীয় বিভাগে বি.এস.সি. ডিগ্রী লাভ করেন। পরে লাহোরস্থ পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যান বিদ্যায় ভর্তি হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স প্রথম পর্ব পড়াকালীন সেনাবাহিনীতে ভর্তির জন্য আবেদন করেন। এবং পাকিস্তান সামরিক বাহিনীতে কমিশনের জন্য মনোনীত হন।
 
== সামরিক জীবন ==
৪২ নং লাইন:
 
== স্বাধীনতার পর সেনাবাহিনীতে ==
স্বাধীন দেশে মেজর হায়দার কুমিল্লা সেনানিবাসে ১৩ ইস্টবেঙ্গল প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট কর্ণেল পদে উন্নীত হন ও চট্রগ্রাম সেনানিবাসে ৮ম বেঙ্গলের কমান্ডিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। ১৯৭৫ সালের নভেম্বরে পিতার জরুরীজরুরি টেলিগ্রাম পেয়ে ঢাকায় আসেন এবং যুদ্ধকালীন সহযোদ্ধা আরেক কিংবদন্তীকিংবদন্তি বীরসেনা জেনারেল [[খালেদ মোশাররফ|খালেদ মোশাররফের]] সাথে সাক্ষাৎ করতে যান।
 
== মৃত্যু ==
১৯৭৫ সালের [[৭ই নভেম্বর]] [[আবু তাহের|আবু তাহেরের]] নেতৃত্বে পাল্টা অভ্যুত্থানে (সিপাহি বিপ্লব) তিনি নিহত হন। ১১ই নভেম্বর, ১৯৭৫ রোজ মঙ্গলবার [[কিশোরগঞ্জ|কিশোরগঞ্জের]] খড়মপট্টি এলাকায় সমাহিত করা হয় মুক্তিযুদ্ধের এই কিংবদন্তীকিংবদন্তি বীরসেনানীকে।
 
== তথ্যসূত্র ==