অ্যানিমে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সালমান চৌধুরী (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
১২ নং লাইন:
{{cite web|url=http://www.associatedcontent.com/article/291539/a_brief_history_of_anime.html|title=A Brief History of Anime|date=2007-07-28|accessdate=2007-08-14|work=Allen Butler}}</ref>
[[১৯৩০]]-এর দশকে জাপানের তুলনামূলকভাবে অনুন্নত লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে সাধারণ চলচ্চিত্র নির্মাণের পরিবর্তে আনিমের মাধ্যমে চলচ্চিত্র প্রকাশের বিষয়টি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। কম খরচে যেকোনও ধরণের কাহিনী চিত্রায়িত করার এ ভিন্ন কোনও উপায় ছিল না। যুক্তরাষ্ট্রের মতো জাপানের লাইভ-অ্যাকশন ইন্ডাস্ট্রি অর্থানুকূল্য পায় নি। সেখানে অর্থাভাব, বাজেট সমস্যা, স্থান সংকট এবং চরিত্র নির্মাণে সমস্যা ছিল। তাই এই বাজারটিও ছিল বেশ ছোট আকারের। জাপানে পশ্চিমা গড়নের কোনও মানুষ না থাকায় জাপান থেকে [[ইউরোপ]], [[যুক্তরাষ্ট্র]] বা জাপানবিহীন কাল্পনিক বিশ্বের
[[স্নো হোয়াইট]] নির্মাণের মাধ্যমে [[ওয়াল্ট ডিজনি]] অ্যানিমেশন চিত্রের মাধ্যমে যেকোনও ধরণের মিডিয়া নির্মাণকে জনপ্রিয় করে তোলেন। ডিজনির জনপ্রিয়তা ও সফলতা দেখে জাপানের অ্যানিমেশন শিল্পীরা উৎসাহিত হন।<ref>{{cite web|url=http://www.corneredangel.com/amwess/papers/history.html|title=A Brief History of Anime|date=1999|accessdate=2007-09-11|work=Michael O'Connell, Otakon 1999 Program Book}}</ref> [[ওসামু তেজুকা]] ডিজনির অনেকগুলো অ্যানিমেশন কাহিনী জাপানি প্রেক্ষাপটে রূপায়িত করে সেখানে খরচের পরিমাণ বেশ কমিয়ে এনেছিলেন। অবশ্য তাকে অনেকটা অদক্ষ শিল্পী ও কুশলী নিয়ে প্রতি সপ্তাহে আনিমের একটি করে পর্ব নির্মাণ করতে হত। সে সময় বেশ কয়েকজন অ্যানিমেশন শিল্পী ডিজনি বা তেজুকা ধরণের প্রচীন পদ্ধতি থেকে খানিকটা সরে গিয়ে নতুনত্ব আনেন এবং এভাবে নির্মাণ খরচ সাধ্যের মধ্যে নিয়ে আসেন।
|