দেবীভাগবত পুরাণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৮ নং লাইন:
 
সমগ্র পুরাণ সাহিত্য ও ''মহাভারত'' গ্রন্থের সঙ্গে এই পুরাণটিও প্রথামতে [[ব্যাস (ঋষি)|ব্যাসের]] রচনা। ‘দেবীভাগবত’ নামটি ‘দেবী’ ও ‘ভাগবত’ শব্দদুটির সংযুক্তির মাধ্যমে সৃষ্ট। এই শব্দবন্ধের অর্থ ‘দেবীশক্তির ভক্ত’। খ্রিস্টপূর্ব ২য় সহস্রাব্দে রচিত বৈদিক সাহিত্যেই ‘দেব’ ও ‘দেবী’ শব্দদুটি পাওয়া যায়। সেখানে ‘দেব’ শব্দটি পুংলিঙ্গ ও ‘দেবী’ শব্দটি স্ত্রীলিঙ্গ।{{Sfn|Klostermaier|2010|p= 496}} মনিয়ার উইলিয়ামস এই নামদুটির অর্থ করেছেন, “স্বর্গীয়, দিব্য, উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পার্থিব সত্ত্বা, গৌরবোজ্জ্বল সত্ত্বা।”{{Sfn|Klostermaier|2010|p=101-102, 492}} ব্যুৎপত্তিগতভাবে সংস্কৃত ‘দেবী’ লাতিন ''dea'' ও গ্রিক ''thea'' শব্দের অনুরূপ।{{Sfn|John Stratton Hawley|Donna Marie Wulff|1998|p=2}} ‘ভাগবত’ শব্দের অর্থ ‘ঈশ্বরের ভক্ত’।{{Sfn|Lochtefeld|2002|p=94}}
 
==বিন্যাস==
''দেবীভাগবত পুরাণ'' ১২টি স্কন্ধে (ভাগ) ৩১৮টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত।{{Sfn|Rocher|1986|p=168}}
 
{| class="wikitable" align=center style = " background: transparent; "
|+ ''দেবীভাগবত পুরাণ'' গ্রন্থের অধ্যায়সমূহ{{Sfn|Rocher|1986|pp=168-170}}
|-style="text-align: center;"
! style="background: #ffad66;" |স্কন্ধ #
| ১ || ২ || ৩ || ৪ || ৫ || ৬ || ৭ || ৮ || ৯ || ১০ || ১১ || ১২ || মোট
|-style="text-align: center;"
! style="background: #ffad66;" |অধ্যায়
| ২০ || ১২ || ৩০ || ২৫ || ৩৫ || ৩১ || ৪০ || ২৪ || ৫০ || ১৩ || ২৪ || ১৪ || ৩১৮
|}
প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে, ''দেবীভাগবত পুরাণ'' গ্রন্থের শ্লোকসংখ্যা ১৮,০০০।{{Sfn|Lynn Foulston |Stuart Abbott|2009|p=73}} প্রকৃত গ্রন্থটির বিভিন পাঠান্তর পাওয়া যায়। পাঠগুলির শ্লোকসংখ্যা উক্ত সংখ্যার নিকটবর্তী।{{Sfn|Cheever Mackenzie Brown|1998|p=4}}
 
== পাদটীকা ==