আইইউসিএন লাল তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) বাংলা svg চিত্র যোগ |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
৪৮ নং লাইন:
}}
{{সংরক্ষণ অবস্থা}}
'''আইইউসিএন লাল তালিকা''' ({{lang-en|IUCN Red List|IUCN Red List বা IUCN Red List of Threatened Species}}) ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্বের অধিকাংশ জীবের বর্তমান অবস্থা ও
কোন কারণে নির্দিষ্ট কোন [[প্রজাতি]] বা [[উপপ্রজাতি]] বিলুপ্তির সম্মুখীন হলে তা নিরূপণে সঠিক মানদণ্ড প্রয়োগ করা হয়। এ মানদণ্ড বিশ্বের সকল দেশে, সকল স্থানে একই রকম হয়ে থাকে। এ তালিকা প্রণয়নের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে জনসাধারণকে সচেতন করা ও নির্দিষ্ট প্রজাতিটির আশু বিলোপনের হুমকিজনিত সমস্যা থেকে উত্তরণ ঘটানো। [[রাজনীতি|রাজনীতিবিদগণও]] এ বিষয়ে [[সচেতনতা|সচেতন]] হন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেন যাতে প্রজাতিটির বিলুপ্তি না ঘটিয়ে স্বার্থকভাবে সংরক্ষণ করা যায়।
৫৮ নং লাইন:
== ১৯৯৭ লাল তালিকাভূক্ত বিপদগ্রস্ত উদ্ভিদ ==
[[চিত্র:IUCN Red List 2007 BN.svg|thumb|right|250px|২০০৭ সালের আইইউসিএন লাল তালিকায় বিভিন্ন ধরণের জীবের বিপদগ্রস্ততার শতকরা হার: {{colorbox|#CD3031}}{{nbsp}}[[মহাবিপন্ন]], {{colorbox|#CD6531}}{{nbsp}}[[বিপন্ন প্রজাতি]] এবং {{colorbox|#D59D00}}{{nbsp}}[[সংকটাপন্ন]]]]
পূর্বে প্রাক-যোগ্যতাভিত্তিক লাল তালিকায় বিপদগ্রস্ত [[উদ্ভিদ|উদ্ভিদের]] তালিকা ১৯৯৭ সালে
== ২০১২ সংস্করণ ==
১৯ জুলাই, ২০১২ তারিখে [[রিও +২০ ধরিত্রী সম্মেলন|রিও +২০ ধরিত্রী সম্মেলনে]] ২০১২ সালের আইইউসিএন লাল তালিকা প্রকাশিত হয়। এ তালিকায় প্রায় দুই হাজার নতুন প্রজাতির
তারা ৩,৯৪৭ প্রজাতিকে মহাবিপন্ন এবং ৫,৭৬৬ প্রজাতিকে বিপন্নসহ দশ সহস্রাধিক প্রজাতির প্রাণীকে সঙ্কটাপন্ন বলে জানিয়েছে। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির মধ্যে ৪১% [[উভচর]] প্রজাতি, ৩৩% [[প্রবাল]] প্রজাতি, ২৫% [[স্তন্যপায়ী প্রাণী]], ১৩% [[পাখি]] এবং বাদ-বাকী ৩০% [[সরলবর্গীয় বৃক্ষ|সরলবর্গীয় বৃক্ষগোষ্ঠী]] রয়েছে।
|