আলভিন রবার্ট কর্নেলিয়াস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা? |
অ -বিষয়শ্রেণী:মোজাহির ব্যক্তি; +বিষয়শ্রেণী:মুহাজির ব্যক্তি; +[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি ক্রিক... |
||
৮ নং লাইন:
|predecessor = [[মোহাম্মদ সাহাবউদ্দিন]]
|successor = [[এস.এ. রহমান|শেখ আব্দুর রহমান]]
|office1 = [[পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড|পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের]]
|president1 = [[আইয়ুব খান]]
|term_start1 = ১৬ সেপ্টেমবার, ১৯৬০
২৭ নং লাইন:
|data1 = হিলাল-ই-পাকিস্তান
}}
'''আলভিন ''ববি'' রবার্ট কর্ণেলিয়াস''', [[হিলাল-ই-পাকিস্তান|এইচপিকে]] ([[জন্ম]]: [[৮ মে]], [[১৯০৩]] - [[মৃত্যু]]: [[২১ ডিসেম্বর]] [[১৯৯১]]) পাকিস্তানের চতুর্থ প্রধান বিচারপতি ও বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ছিলেন। ১৯৬০ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
কর্ণেলিয়াস ব্রিটিশ ভারতের উত্তর প্রদেশের আগ্রা শহরের এক উর্দ্দুভাষী খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভারতের এলাহবাদ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইংল্যান্ডের সেলুইন কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
তিনি ভারত সিভিল
১৯৪৬ সালে কর্ণেলিয়াস লাহোর হাইকোর্টের সহযোগী বিচারপতি নিযুক্ত হন এবং পাকিস্তানের নাগরিকত্বের সুযোগ নেন। তিনি ক্রমে দেশের আইনের জগতে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব পরিণত হন। প্রথমদিকে তিনি আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসাবে
confidence... and common readiness in the anticipate the worst".
১৯৬০ সালে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান বিচারপতি কর্ণেলিয়াসকে পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি মনোনীত করেন। পাকিস্তানের প্রথম খ্রিষ্টান প্রধান বিচারপতি হিসাবে তিনি ছিলেন খ্যাতিমান প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। অবসর গ্রহণের পরেও কর্ণেলিয়াস
== প্রথম জীবন ==
আলভিন রবার্ট কর্ণেলিয়াস ৮ মে ১৯০৩ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের উত্তর ভারতের আগ্রা শহরে উর্দ্দূ ভাষী অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা অধ্যাপক আই.জে, কর্ণেলিয়াস এবং মাতা তারা ডি' রোজারিও ভারতের রোমান ক্যাথেলিক
কর্ণেলিয়াস এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদে [[গবেষণা]] সহযোগী হিসাবে যোগ দেন। একই সাথে সে বছরেই তিনি সরকারি বৃত্তি নিয়ে
== কর্মজীবন ==
৪৯ নং লাইন:
== পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্ট ==
কর্ণেলিয়াস ১৯৫০- ১৯৫১ মেয়াদে আইন ও শ্রম মন্ত্রণালয়ে সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। এ সময়
== পাকিস্তানের প্রধানবিচারপতি ==
৫৭ নং লাইন:
== পিসিসিবি সভাপতি ==
কর্ণেলিয়াস লাহোর জিমখানা ক্রিকেট ক্লাবের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। ভারত বিভাজনের পর তিনি পাকিস্তানের ক্রিকেটের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ১ মে, ১৯৪৮ সালে ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড অব পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হয় ও অল্পকিছুদিনের ব্যবধানে [[পাকিস্তান ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড]] বা বিসিসিপি নামধারণ করে। তৎকালীন পাকিস্তান ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (যা বর্তমানে [[পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড]] বা পিসিবি নামে পরিচিত) প্রথম সভাটি [[বাগ-ই-জিন্নাহ]] মাঠে অবস্থিত লাহোর জিমখানা ক্রিকেট ক্লাবের কমিটি কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। মহামান্য মামদোতের নবাব প্রেসিডেন্ট ও সভাপতিরূপে মনোনীত হন এবং তিনজন সহ-সভাপতির একজন হন রবার্ট কর্ণেলিয়াস। এরপরের বছর তিনি কার্যকরী কমিটির সভাপতি হন। ১৯৫৩ সালের শুরুর দিকে বোর্ডের সাথে সম্পর্কচ্ছেদের পূর্ব পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। সেপ্টেম্বর, ১৯৬০ সালে এড-হক কমিটির প্রথম সভাপতি হিসেবে মে, ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানে [[ক্রিকেট]] খেলা পরিচালনা করেন। তাঁর প্রধান সাফল্য ছিল ''পাকিস্তান এগলেটস'' নামীয় অনানুষ্ঠানিক ক্লাব গঠন; যাতে উদীয়মান [[
== দেহাবসান ==
বিচারপতি কর্ণেলিয়াস ২১ ডিসেম্বর ১৯৯১, পাকিস্তানের লাহোর শহরে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৮৮ বছর। তাঁকে শহরের খ্রিস্টান গোরস্তানে সমাহিত করা হয়।
৭৬ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯০৩-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯১-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের
[[বিষয়শ্রেণী:মোজাহির ব্যক্তি]]▼
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান আন্দোলন কর্মী]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানী বিচারক]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানী রোমান ক্যাথলিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:আগ্রা থেকে আগত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি ক্রিকেট প্রশাসক]]
|