ধামইরহাট উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বহিঃসংযোগ: টেম্পলেট যুক্ত
পরিচ্ছন্ন করা হলো
৫৭ নং লাইন:
== উপজেলার ঐতিহ্য ==
 
[[জগদ্দল বিহার|জগদ্দল মহাবিহার]], ভীমের পান্টি, মাহিসন্তোস এ উপজেলার প্রত্নতাত্বিক স্থান।আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান |স্থান।
 
==আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান==
{{মূল নিবন্ধ|আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান}}
সারি সারি শালবন পেরিয়ে যেতেই কাপড় আটকে যাবে বেতের কাঁটায় ।শুকনো পাতার পতনধ্বনিতে বুক হালকা ভয়ে আঁতকে উঠবেউঠবে। ।মাথারমাথার উপর ডেকে ক্লান্ত হয়ে জিরোবে নানান প্রজাতির পাখিপাখি। ।প্রকৃতিরপ্রকৃতির নিসর্গ স্নিগতায় চোখ বুজে আসবে ঘুমে ।মুগ্ধতায় জুড়াবে নয়ন।শালবনের মাঝ দিয়ে একেবেঁকে চলা মেঠোপথের ঘাসের আগায় জমা বিন্দু বিন্দু শিশির ফোঁটা ভিজিয়ে দিবে নগ্ন পায়ের পাতা ।সৌন্দর্যতার এক অপরুপ লীলাভূমি, প্রাকৃতিক রুপের আঁধার "[[আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান|আলতাদীঘি]]"।
 
সারি সারি শালবন পেরিয়ে যেতেই কাপড় আটকে যাবে বেতের কাঁটায় ।শুকনো পাতার পতনধ্বনিতে বুক হালকা ভয়ে আঁতকে উঠবে ।মাথার উপর ডেকে ক্লান্ত হয়ে জিরোবে নানান প্রজাতির পাখি ।প্রকৃতির নিসর্গ স্নিগতায় চোখ বুজে আসবে ঘুমে ।মুগ্ধতায় জুড়াবে নয়ন।শালবনের মাঝ দিয়ে একেবেঁকে চলা মেঠোপথের ঘাসের আগায় জমা বিন্দু বিন্দু শিশির ফোঁটা ভিজিয়ে দিবে নগ্ন পায়ের পাতা ।সৌন্দর্যতার এক অপরুপ লীলাভূমি, প্রাকৃতিক রুপের আঁধার "[[আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান|আলতাদীঘি]]"।
কথিত আছে অক্ষয় কুমার চৌধুরানী (জন্ম- মৃত্যু অজানা) আদেশ করেন আমি যত দূর হেঁটে যাব তত দূর পর্যন্ত দীঘি খনন করতে হবে। এভাবে এক কিলো হাঁটলে তাঁর কর্মচারীগন তাঁর পায়ে আলতা ছুঁড়েদেন ও বলেন রানী মা আপনার পায়ে রক্ত এবং তিনি দাঁড়িয়ে পড়েন। একারণে এই দীঘির নাম আলতাদিঘি। নওগাঁ, ধামুইর হাট বাজার থেকে উত্তরে এ দীঘির অবস্থান। উত্তর বঙ্গের সবচেয়ে বড় বনভূমি সাল বনের মাঝখানে এর অবস্থান। উই পোকার ডিবি, এ বনে প্রচুর দেখা যায় এর পাশ দিয়ে ভারতের বর্ডার চলে গেছে।
 
বাংলাদেশ-ভারতের প্রায় সীমান্তঘেষা, নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলা থেকে ৫ কিঃমিঃ উত্তরে আবিলাম মাদ্রাসা রোড ধরে ১০-১২ কিলো দূরে একটি ঐতিহাসিক দিঘীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে সুবিশাল বনভূমি।শালবনবনভূমি। শালবন এবং বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদে পরিপূর্ণ ২৬৪ হেক্টর জমির এই বনভূমির ঠিক মাঝখানেই রয়েছে প্রায় ৪৩ একর আয়তনের একটি বিশাল দিঘী, যা ‘আলতাদিঘী’ নামে পরিচিত। এটি দৈর্ঘ্যে ১.২ কিঃমিঃ এবং প্রস্থচওড়া ০.২ কিঃমিকিঃমি। প্রশস্ত ।পরিবেশপরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ২০১১ সালে একে ‘আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যান’ হিসাবে ঘোষণা করেছে। সম্প্রতি এই উদ্যানটির উন্নয়নে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার অধিক অর্থাত্‍ তিন কোটি একান্ন লক্ষ ছিয়াত্তর হাজার টাকার (৩৫১৭৬০০০) একটি প্রকল্প সরকারকর্তৃক গ্রহণ করা হয়েছে। যা পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দেশের পর্যটন শিল্পে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে এলাকাবাসীর ধারণা। যথাযথ সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা হলে উদ্যানটি জীববৈচিত্র্য ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশবিদরাপরিবেশবিদরা। ।এলাকাবাসীএলাকাবাসী দ্রুত এর অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে এটিকে একটি পূর্ণাঙ্গ জাতীয় উদ্যানে পরিণত করার দাবি জানিয়েছেনজানিয়েছেন। ।এতেএতে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে যে নতুন এক দিগন্ত উন্মোচিত হবে সেকথা বলার উপেক্ষা রাখে না।<ref>[{{cite web | url=http://wwwarchive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDVfMDhfMTNfMV8yXzFfMzg5NjE= | title=আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান], পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা | publisher=http://archive.ittefaq.com.bd | accessdate=২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬}}</ref>
 
==জগদ্দল বিহার==