প্যারেডোলিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shahriar Kabir Pavel (আলোচনা | অবদান)
→‎ব্যাখ্যা: সম্প্রসারণ
১০ নং লাইন:
 
== ব্যাখ্যা ==
আলো, ছায়া আর বিভিন্ন নকশাকে মুখাবয়বের মত ব্যাখ্যা করাই প্যারেডোলিয়া। নিউরোইমেজিং প্রক্রিয়ার (এর আসল নামটি ম্যাগনেটোএনসেফালজি) মাধ্যমে মস্তিশকের ক্রিয়া বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে মুখাবয়বের মত মনে হওয়া বস্তুগুলো ১৬৫ মিলিসেকেন্ডের স্থায়ী বিভ্রম তৈরী করে। এটুকু সময়ের পর বস্তুটিকে ভ্রম হিসেবে দেখার ব্যাপার টের পায় মস্তিষ্ক। আরেকটি তথ্য উঠে এসেছে গবেষণায়, অন্যান্য সচরাচর বস্তু এতক্ষণ স্থায়ি বিভ্রম তৈরী করে না। মুখাবয়বকে খুব সহজে খুঁজে পায় আমাদের মস্তিষ্ক। মস্তিষ্কের চেতনা ও মনের আবেগীয় প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই এটি ঘটে যায়। একারণে স্টিকফিগারের এত সরলতা সত্ত্বেও আমরা খুব সহজে এর থেকে এর ভাব(mood) চিহ্নিত করে ফেলি। মন খারাপ নাকি হাসিখুশি ভাব এটা আঁকার জন্য কখনোই শিল্পীর পর্যায়ের অংকন দরকার হয় না। এটা মস্তিষ্কের অনেকগুলো ক্ষমতার একটি ছোট সুবিধা।
 
== শিল্পকর্ম ==