চীন-নেপাল যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বাণিজ্যিক প্রেক্ষাপট: 'উপত্যপকা' বানান সংশোধন।
৩৬ নং লাইন:
 
==বাণিজ্যিক প্রেক্ষাপট==
[[মল্ল (নেপাল)|মল্ল]] রাজাদের আমল থেকে তিব্বতীরা নেপালী রৌপ্য মুদ্রা ব্যবহার করে এসেছেন। নেপালকে একত্রীভূত করার প্রচেষ্টায় [[গোর্খা রাজ্য|গোর্খা রাজ্যের]] [[পৃথ্বী নারায়ণ শাহ]] [[কাঠমাণ্ডু উপত্যপকাউপত্যকা|কাঠমাণ্ডু উপত্যপকারউপত্যকার]] ওপর অর্থনৈতিক বাঁধা আরোপ করলে [[জয় প্রকাশ মল্ল]] অর্থনৈতিক সঙ্কটের সম্মুখীন হয়ে নিম্নমানের তাম্রমুদ্রার প্রচলন শুরু করেন। ১৭৬৯ খ্রিষ্টাব্দে [[পৃথ্বী নারায়ণ শাহ]] [[কাঠমাণ্ডু উপত্যপকাউপত্যকা]] অধিকার করে [[শাহ রাজবংশ|শাহ রাজবংশের]] শাসন শুরু করে পুনরায় রৌপ্য মুদ্রার প্রচলন করেন। তিব্বতে চালু সমস্ত পুরাতন নেপালী তাম্রমুদ্রার বদলে নূতন রৌপ্য মুদ্রা বদলে নেওয়ার দাবী তিব্বতীরা নেপাল সরকারের কাছে জানান। [[পৃথ্বী নারায়ণ শাহ]] নবপ্রতিষ্ঠ রাজ্যের ওপর এই ধরণের ভারী আর্থিক দায়ভার চাপাতে রাজী ছিলেন না। এরফলে বাজারে দুই ধরণের মুদ্রা চালু থাকে। [[পৃথ্বী নারায়ণ শাহ|পৃথ্বী নারায়ণ শাহের]] মৃত্যুর পর নেপালী বণিকদের সঙ্গে তিব্বতীদের বিবাদ শুরু হয়। নেপালীদের সঙ্গে তিব্বতীদ্রের নিম্নমানের লবণ সরবরাহ নিয়েও বিবাদ বাধে। তিব্বতীদের পাঠানো নিম্নমানের লবণের প্রতিবাদের নেপালী প্রতিনিধিরা দরবার করলেও তিব্বতীরা তা অগ্রাহ্য করে।
 
== প্রথম আক্রমণ==