|
নীলনদের প্রতি ওমর (রাঃ)-এর চিঠিঃ
<div style="padding: 6px; background: #F0F5F5; box-shadow: 0 0 1em #AAA; -moz-box-shadow: 0 0 1em #AAA; -webkit-box-shadow: 0 0 1em #AAA; margin-bottom: 8px; border-radius: 5px; -moz-border-radius: 5px; -webkit-border-radius: 5px;">
---------------------------------------
{{Help-page-header}}
২০ হিজরী সনে দ্বিতীয় খলীফা ওমর (রাঃ)-এর শাসনামলে বিখ্যাত ছাহাবী আমর ইবনুল ‘আছ (রাঃ)-এর নেতৃত্বে সর্বপ্রথম মিসর বিজিত হয়। মিসরে তখন প্রবল খরা। নীলনদ পানি শূন্য হয়ে পড়েছে। সেনাপতি আমরের নিকট সেখানকার অধিবাসীরা অভিযোগ তুলল,
{{Help-page-step
| left-border = #4D94FF
| step-number = ১
| step-description = উইকিপিডিয়া যে-কোনো পাতার ওপরের ডানে থাকা অনুসন্ধান বক্সটিতে আপনি যে নিবন্ধটি তৈরি করতে চান তার নাম লিখুন এবং পাশে থাকা ‘অনুসন্ধান আইকন’ (ওপরের চিত্রে লাল বৃত্ত ও তীর চিহ্ন দ্বারা নির্দিষ্ট) -এ ক্লিক করুন। এখানে আমরা ‘[[টর্চলাইট]]’ নিবন্ধটি অনুসন্ধান করে এটি তৈরি করতে চাইছি।
| image-link = How to create a new article 1.gif
| image-link-hr = https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/5/53/How_to_create_a_new_article_1.gif
}}{{Help-page-step-border}}
{{Help-page-step
| left-border = #2EB82E
| step-number = ২
| step-description = ‘অনুসন্ধানের ফলাফল’ পাতায় যদি আপনার কাঙ্খিত বিষয় বা শব্দটি নীল রংয়ে ফুঁটে উঠে তাহলে বুঝবেন যে কাঙ্খিত নিবন্ধটি বাংলা উইকিতে রয়েছে। এতে আপনি সম্পাদনা বা ভুল-ভ্রান্তি দূরীকরণ কিংবা সংযোজন করতে পারবেন। আর যদি লালচিহ্নে নিবন্ধের নামটি দেখতে পান তবে বুঝবেন উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধটি নেই এবং তখন আপনি নিবন্ধটি তৈরি করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে লাল বৃত্ত ও তীর চিহ্নিত অংশে থাকা লাল লিংকে ক্লিক করতে হবে। যেমনটি এখানে আমরা লাল অংশে ‘[[টর্চলাইট|<span style="color: #B22222;">'''টর্চলাইট'''</span>]]’ লেখা লিংকটিতে ক্লিক করেছি।
| image-link = How to create a new article 2.gif
| image-link-hr = https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/a/a5/How_to_create_a_new_article_2.gif
}}{{Help-page-step-border}}
{{Help-page-step
| left-border = #4D94FF
| step-number = ৩
| step-description = ‘[[টর্চলাইট|<span style="color: #B22222;">'''টর্চলাইট'''</span>]]’ লিংকে ক্লিক করার পর এবিষয়ে নিবন্ধ লেখার পাতাটি আমাদের সামনে এসেছে। এখানে হলুদ রং-এ চিহ্নিত টেক্সট বক্সটি-ই হচ্ছে লেখার স্থান এবং সেখানে আপনি আপনার নিবন্ধের লেখাগুলো যোগ করুন। ঠিক যেমনটি আমরা টর্চলাইট বিষয়ে কিছু ভূমিকামূলক তথ্য যোগ করেছি।
| image-link = How to create a new article 3.gif
| image-link-hr = https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/4/4b/How_to_create_a_new_article_3.gif
}}{{Help-page-step-border}}
{{Help-page-step
| left-border = #2EB82E
| step-number = ৪
| step-description = লেখা শেষ হলে মূল এডিটরের টেক্সট বক্সের নিচে থাকা ছোট টেক্সট বক্সে (নীল রংয়ের তীরচিহ্ন দ্রষ্টব্য) আপনার সম্পাদনার একটি ঐচ্ছিক সারাংশ যোগ করুন। যেমন: নতুন নিবন্ধ যেহেতু তৈরি করছেন তাই লিখুন ‘শুরু’। এরপর ‘'''প্রাকদর্শন'''’ বোতামে ক্লিক করুন (কমলা রংয়ের বড় তীরচিহ্ন দ্রষ্টব্য)।
| image-link = How to create a new article 4.gif
| image-link-hr = https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/9/97/How_to_create_a_new_article_4.gif
}}
{{Help-page-step-border}}
{{Help-page-step
| left-border = #4D94FF
| step-number = ৫
| step-description = ‘'''প্রাকদর্শন'''’ বোতামে ক্লিক করার পর ওপরের চিত্রের মতো নিবন্ধের প্রিভিউ বা প্রাকদর্শন আপনার সামনে উপস্থিত হবে। প্রিভিউয়ে যেমন আছে, নিবন্ধ তৈরির পর ঠিক সেরকমই দেখাবে, তাই আপনি যদি প্রিভিউ দেখে সন্তুষ্ট হন তবে ‘'''প্রাকদর্শন'''’-এর পাশে থাকা ‘'''সংরক্ষণ'''’ বোতামে (তীর চিহ্ন ও হলুদ রং দ্রষ্টব্য) ক্লিক করুন।
| image-link = How to create a new article 5.gif
| image-link-hr = https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/6/63/How_to_create_a_new_article_5.gif
}}{{Help-page-step-border}}
{{Help-page-step
| left-border = #2EB82E
| step-number = ৬
| step-description = '''অভিনন্দন!''' আপনি আপনার নিবন্ধটি উইকিপিডিয়ায় তৈরি ও প্রকাশ করেছেন! এখন নিবন্ধটির ‘'''ইতিহাস'''’ ট্যাবে (নীল তীরচিহ্ন ও হলুদ রং দ্রষ্টব্য) ক্লিক করলে নিবন্ধের ইতিহাসে আপনি আপনার ব্যবহারকারী নামটি (যদি অ্যাকাউন্ট খুলে সম্পাদনা করেন) দেখতে পাবেন এবং যতদিন উইকিপিডিয়ায় এই নিবন্ধটি আছে, ততদিন নিবন্ধ-লেখক হিসেবে আপনার নামটি সেখানে শোভা পাবে!
| image-link = How to create a new article 6.gif
| image-link-hr = https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/1/15/How_to_create_a_new_article_6.gif
}}
{| border="0" style="width: 100%; margin-top: 5px;"
| style="width: 100%; padding: 12px 15px; background: #FFD6CC; border: 5px solid #FF3300; text-shadow: 0em 0em 0.01em; font-size: 110%; text-align: justify;" | '''ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!''' আপনি বাংলা ভাষায় মুক্ত জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রথম ধাপটি সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন! তবে এই মুক্তজ্ঞান যেন সহজে সবার কাছে পৌঁছে যেতে পারে, সবাই যেন এই তথ্যগুলো আস্থার সাথে বুঝে কাজে লাগাতে পারেন ও সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে পারে্ন এজন্য এই নিবন্ধটিতে কিছু পারিপার্শ্বিক ফরম্যাটিং ঘরাণার কাজ করা প্রয়োজন। আপনি হয়তো ইতিমধ্যেই লক্ষ করেছেন যে, এটি দেখতে আর-দশটি উইকিপিডিয়া পাতার মতো হয়নি। আর হ্যাঁ, উইকিপিডিয়ার পাতাগুলো ওরকম করে তৈরি করা হয়েছে যাতে এই মুক্তজ্ঞান সবার কাছে সহজে সুন্দরভাবে পৌঁছে যায় আর বোধগম্য হয়। এ বিষয়গুলো মোটেই জটিল নয় আর সে সম্বন্ধে অল্প কথায় ধাপে ধাপে জানতে '''[[উইকিপিডিয়া:কীভাবে লেখা গাঢ় বা বোল্ড করবেন?|এখানে]]''' বা পাশের তীর চিহ্নে ক্লিক করুন! || style="width: 100px; height: 85px; background: none; text-align: center;" | [[File:Nuvola apps forward arrow.svg|100px|link=উইকিপিডিয়া:কীভাবে লেখা গাঢ় বা বোল্ড করবেন?]]
|}</div>
{{Help-page-survey}}
হে আমীর ! নীলনদ তো একটি নির্দিষ্ট নিয়ম পালন ছাড়া প্রবাহিত হয় না। তিনি বললেন, সেটা কি? তারা বলল, এ মাসের ১৮ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর আমরা কোন এক সুন্দরী যুবতীকে নির্বাচন করব। অতঃপর তার পিতা-মাতাকে রাযী করিয়ে তাকে সুন্দরতম অলংকারাদি ও উত্তম পোষাক পরিধান করানোর পর নীলনদে নিক্ষেপ করব।
== এই টিউটোরিয়াল সম্পর্কিত নির্বাচিত প্রশ্ন ও উত্তর ==
আমর ইবনুল আছ তাদেরকে বললেন, ইসলামে এ কাজের কোন অনুমোদন নেই। কেননা ইসলাম প্রাচীন সব জাহেলী রীতি-নীতিকে ধ্বংস করে দেয়। অতঃপর তারা পর পর তিন মাস পানির অপেক্ষায় কাটিয়েদিল। কিন্তু নীলনদের পানিতে হরাস-বৃদ্ধি কিছুই পরিলক্ষিত হ’ল না। অতঃপর সেখানকার অধিবাসীরা দেশত্যাগের কথা চিন্তা করতে লাগল। এ দুর্যোগময় অবস্থা দৃষ্টে সেনাপতি আমর ইবনুল আছ খলীফা ওমর (রাঃ)-এর নিকটে পত্র প্রেরণ করলেন।
উত্তরে ওমর (রাঃ) লিখলেন, হে আমর ! তুমি যা করেছ ঠিকই করেছ। আমি এ পত্রের মাঝে একটি পৃষ্ঠা প্রেরণ করলাম, যা তুমি নীলনদে নিক্ষেপ করবে।’ ওমরের পত্র যখন আমরের নিকটে পৌছাল, তখন তিনি পত্রটি খুলে তাতে এ বাক্যগুলি লিখিত দেখলেন,
‘আল্লাহর বান্দা আমীরুল মুমিনীন ওমর-এর পক্ষ থেকে মিসরের নীলনদের প্রতি। যদি তুমি নিজে নিজেই প্রবাহিত হয়ে থাক, তবে প্রবাহিত হয়ো না। আর যদি একক সত্তা, মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ তোমাকে প্রবাহিত করান, তবে আমরা আল্লাহর নিকটে প্রার্থনা করছি, যেন তিনি তোমাকে প্রবাহিত করেন’।
অতঃপর আমর (রাঃ) পত্রটি নীলনদে নিক্ষেপ করলেন। পর দিন শনিবার সকালে মিসরবাসী দেখল, আল্লাহ তা‘আলা এক রাত্রে নীলনদের পানিকে ১৬ গজ উচ্চতায় প্রবাহিত করে দিয়েছেন। তারপর থেকে আজও পর্যন্ত নীলনদ প্রবাহিতই রয়েছে। কখনো শুষ্ক হয়নি ।
(আল-বিদায়াহ ৭/১০০; তারীখু
দিমাশক ৪৪/৩৩৭; তাবাকাতুশ শাফিয়া আল-কুবরা ২/৩২৬)
| 