আসফাকউল্লা খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৯ নং লাইন:
একজন প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্যমতে, বুধবার, ফাঁসির চারদিন আগে, দুজন [[ইংল্যান্ড|ব্রিটিশ]] কর্মকর্তা যেখানে আসফাক থাকতেন সেই নিঃসঙ্গ সেল দেখতে আসেন। তিনি তখন নামাজের মধ্যে ছিলেন। একজন কর্মকর্তা বিড়বিড় করে বলল যে "আমি দেখতে চাই যখন এই ইঁদুরটিকে ঝোলানো হবে তখন তাঁর কতটুকু বিশ্বাস থাকে"। কিন্তু আসফাক তাঁর নামাজ নিয়মমাফিক চালিয়ে গেলেন এবং দুজনই বাতাসের মতো মর্মর শব্দ করতে করতে বেরিয়ে গেল।
 
১৯ ডিসেম্বর ১৯২৭ সোমবার, আসফাকউল্লা খানকে দুই স্তর উপরে বেদিতে নেয়া হয়। যখন তাঁকে শিকল থেকে মুক্ত করা হয়, তিনি ফাঁসির দড়ির কাছে যান এবং সেটিকে চুমু খেয়ে বলেন : "আমার হাত কোনো মানুষ হত্যা করেনি। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ বানোয়াট। আল্লাহ্‌ আমাকে ন্যায়বিচার দেবেন।" এবং অবশেষে তিনি আরবি [[শাহাদাহ্‌]] আবৃত্তি করেন। তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয় এবং আন্দোলন একটি উজ্জ্বল নক্ষত্রকে হারায়।
On Monday, 19 December 1927, Ashfaqulla Khan is known to have taken two steps at a time, as he walked up to the post. When his chains were released, he reached for the hanging rope and kissed it by saying these words: "My hands are not soiled with the murder of man. The charges framed against me are a bare false. Allah will give me the justice." And at last he recited in Arabic the ''[[shahada]]h''. The noose came around his neck and the movement lost one of its shining stars in the sky.
 
==আশফাকের শেষ রাত==
[[চিত্র:Faizabad Jail (Ashfaqulla Khan memorial shaheed sodha sansthan).jpg|thumb|right|200px|ছবিতে উত্তর প্রদেশের ফৈজাবাদ কারাগারের অমর শহীদ আসফাকউল্লা খান গেইট]]
আশফাক ছিলেন একজন নিষ্ঠ [[মুসলিম]] এবং মাতৃভূমির প্রতি তাঁর স্নেহ ছিলো অতুলনীয়। একজন [[হিন্দি]] কবি অগ্নিবেশ শুক্লা ''আশফাক কী আখিরি রাত''<ref>Vidyarnav Sharma ''Yug Ke Devta: Bismil Aur Ashfaq'' page-210</ref> নামে একটি দারুণ কবিতা লিখেছিলেন যেটাতে তিনি ভারতের এই মহান সন্তানের আবেগকে প্রকৃত অর্থেই ফুটিয়ে তুলেছেন।