বাইবেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
180.234.234.47-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Jayantanth-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
৮ নং লাইন:
 
=== ইসলাম ধর্ম ===
ইসলাম ধর্মে "বাইবেল" বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, ঈশ্বরের বাণীবাহক [[ঈসা (আঃ)]] এর প্রতি অবতীর্ণ হয়েছিল [[ইঞ্জিল]] নামক পূর্ণাঙ্গ ধর্মগ্রন্থ। ইসলামীইঞ্জিলে জীবন-ধারারবলা ব্যাখ্যামতে,হয়েছে [[ঈসাযে (আঃ)]]ইমানুষের হলেনগুনাহ্‌ খ্রিস্টধর্মমতেথেকে [[যীশু]]।নাজাত তবেকরার তদেরজন্য কিতাবআল্লাহ্‌ "বাইবেল"তাঁর সেইমনোনিত ইঞ্জিলব্যক্তি নয়।ঈসাকে পরবর্তীতেদুনিয়াতে তাপ্রেরন বিকৃতকরেন। হয়েযে আরকেউ ইশ্বরেরঈসার প্রেরীতউপর ধর্মগ্রন্থঈমান [[ইঞ্জিল]]আনে রূপেএবং অবশিষ্টগুনাহের নেই।মাফ [[মুসলিম]]দেরপাবার ধর্মগ্রন্থজন্য [[কুরআন]]তওবা করে আল্লাহ্‌র এইদিকে বিকৃতিফেরে সম্পর্কেসেই বলানাজাত হয়েছে,‘‘পায়। সুতরাংইঞ্জিল ধ্বংসকিতাবের সেইইউহোন্না সকলখন্ডের লোকের১৪ যারারুকু নিজ হাতেআয়াতে কিতাববলা লেখেহয়েছে,অতঃপর বলে"আমিই এটি(ঈসাই) আল্লাহর পক্ষ থেকেপথ, যাতেসত্য তারআর মাধ্যমেজীবন। সামান্যআমার কিছুমধ্য আয়-রোজগারদিয়ে করতেনা পারে।গেলে সুতরাংকেউই তাদেরপিতার হাতকাছে যা(অর্থাৎ রচনাআল্লাহ্‌র করছেকাছে) সেযেতে কারণেওপারে তাদেরনা।" জন্যউল্লেখ্য ধ্বংস,যে এবংঈসা তারা(আঃ) যাআল্লাহ্‌ উপার্জনকে করছেপিতা সেবলে কারণেওসম্মধন তাদেরকরেছেন। জন্যইসলামী ধ্বংস।”{সুরাজীবন-ধারার বাকারা : ৭৯} এবং অন্যত্র বলা হয়েছেব্যাখ্যামতে,“তারা আল্লাহরএই কিতাবের[[ঈসা শব্দাবলির(আঃ)]]ই স্থানহলেন স্থিরখ্রিস্টধর্মমতে হয়ে[[যীশু]]। যাওয়ারতাই পরওধরে তাতেনেয়া বিকৃতিহয় সাধন"বাইবেল" করে।”{সুরাহলো আলসেই মায়েদাইঞ্জিল। : ৪১}। সুতরাংকিন্তু ইসলাম, পূর্বতন এসব অবিকৃত ধর্মগ্রন্থকে স্বীকৃতি দিলেও বিকৃত বাইবেলকে স্বীকৃতি দেয়না। এছাড়াও সেই যাবতীয় নিয়মকানুনকে রহিত করে শেষ বাণীবাহকের আনা ধর্মগ্রন্থ [[ক্বোরআন]]-কে একমাত্র স্বীকৃত ধর্মগ্রন্থ ও জীবনবিধান হিসেবে স্বীকার করে।
 
==তথ্যসূত্র==