হেমচন্দ্র কানুনগো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''হেমচন্দ্র দাস কানুনগো''' ({{lang-en|Hemchandra Das Kanungo}}) (১৮৭১-১৯৫১৮ এপ্রিল, ১৯৫০) ছিলেন একজন গোপন রাজনৈতিক সংগঠনের অগ্রদূত নেতা, এবং [[আলীপুর বোমা মামলা]]য় (১৯০৮-৯) [[অরবিন্দ ঘোষ|অরবিন্দ ঘোষের]] সহ-অভিযোগী। তাঁকে আন্দামানে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেয়া হয়, কিন্তু ১৯২১ সালে মুক্তি পান।<ref>http://www.aurobindo.ru/persons/00039_e.htm</ref>
 
সম্ভবত তিনি প্রথম [[বিপ্লব|বিপ্লবী]] ছিলেন যিনি ভারত থেকে সামরিক এবং রাজনৈতিক প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশে গিয়েছিলেন। তিনি রুশ সাম্রাজ্যের প্যারিস থেকে প্রশিক্ষণ নেন।<ref>Sarkar, Sumit, Modern India 1885-1947, Macmillan, Madras, 1983, SBN 033390 425 7, pp. 123</ref> তিনি ১৯০৮ সালের জানুয়ারিতে দেশে ফিরে আসেন। তিনি [[কলকাতা|কলকাতার]] নিকটে [[মানিকতলামুরারিপুকুর|মানিকতলায়মুরারিপুকুরে]] [[অনুশীলন সমিতি|অনুশীলন সমিতির]] এক বোমা বানানোর কারখানা তৈরি করেন। সেই সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন হেমচন্দ্র কানুনগো, অরবিন্দ ঘোষ এবং তাঁর ভাই [[বারীন্দ্র কুমার ঘোষ]]।
 
মুরারিপুকুরে তাঁর তৈরি তিনটি বোমার প্রথমটি ফরাসি চন্দননগরের মেয়রকে হত্যার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয় কিন্তু মেয়র অল্পের জন্য বেঁচে যান। দ্বিতীয়টি বইয়ের আকারের এবং তাতে স্প্রিং লাগানো ছিলো। যথা সময়ে বই না খোলাতে কিংসফোর্ড বেঁচে যান। তৃতীয় বোমাটি [[ক্ষুদিরাম বসু|ক্ষুদিরাম]] আর [[প্রফুল্ল চাকী]] মজফরপুরে ব্যবহার করেছিলেন।১৯২৮ সালে তাঁর বই ''বাংলায় বিপ্লব প্রচেষ্টা'' কমলা বুক ডিপো, কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। হেমচন্দ্র পরবর্তী জীবনে কিছুকাল [[মানবেন্দ্রনাথ রায়|মানবেন্দ্রনাথ রায়ের]] সংগে যুক্ত ছিলেন। কিন্তু পরিবেশ বৈপরীত্যের কারণে ছবি আঁকা আর ফটোগ্রাফিতে দিন কাটান। মৃত্যুকালে তিনি রাজনীতি থেকে বিস্মৃত ছিলেন।<ref>হেমচন্দ্র কানুনগো, বাংলায় বিপ্লব প্রচেষ্টা; চিরায়ত প্রকাশন প্রা. লি. কলকাতা; আগস্ট, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা-ঘ-ঙ।</ref>
==তথ্যসূত্র==
১০ ⟶ ১২ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি বিপ্লবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৭১-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫১১৯৫০-এ মৃত্যু]]