লক্ষ্মীনাথ বেজবড়ুয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান
৩৩ নং লাইন:
| website =
}}
'''লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া''' (ইংরাজি:Laksminath Bezbarua; অসমীয়া:লক্ষ্মীনাথ বেজবৰুৱা:) আধুনিক অসমীয়া সাহিত্যের পথ-প্রদর্শক। কবিতা, নাটক, গল্প, উপন্যাস, প্ৰবন্ধ, রম্যরচনা, সমালোচনা, প্ৰহসন, জীবনী, আত্মজীবনী, শিশুসাহিত্য, ইতিহাস অধ্যয়ন, সাংবাদিকতা ইত্যাদিতে বেজবরুয়ার অবদান যথেষ্ট। তিনি কৃপাবর বরুয়া ছদ্মনামে সাহিত্য রচনা করতেন।
==জন্ম ও শিক্ষা==
লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়ার পিতা দীননাথ বেজবরুয়া বৃটিশের অধীনে চাকরি করিতেন। চাকরিসুত্রে দীননাথ বেজবরুয়াকে নগাও থেকে বরপেটা স্থানান্তর হতে হয়েছিল। যাতায়তের ভাল সুবিধা নাথাকায় দীননাথ ব্রহ্মপুত্রের জলে নৌকা চালিয়ে যাত্রা করেছিলেন। সেদিন ছিল কার্তিক মাসের লক্ষ্মী পূর্নিমা। দীননাথের পত্নী ঠানেশ্বরী দেবী নৌকায় লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়াকে জন্ম দিয়াছিলেন। পিতা দীননাথ চাকরিসুত্রে বিভিন্ন স্থানে পরিবর্তন হওয়ার জন্য লক্ষ্মীনাথ তেজপুর, লক্ষীমপুর ও গুয়াহাটি সহ নানান স্থান থেকে শিক্ষা গ্রহন করেছিলেন। অবশেষে পিতা অবসর গ্রহন করার পর তিনি শিবসাগর থেকে ১৮৮৬ সনে এন্ট্রেন্স পরীক্ষায় পাশ করেন। এন্ট্রান্স পরীক্ষা পাশ করার তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য কলকাতা গিয়েছিলেন। ১৮৯০ সনে তিনি কলকাতার জেনেরেল এসেমব্লি কলেজ থেকে বি.এ পাশ করেছিলেন। উকিল হওয়ার মনোভাবে তিনি আইনের অধ্যয়ন করেন ও একই সময়ে এম.এ অধ্যয়ন করা আরম্ভ করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি আইন ও এম.এ অধ্যবন সম্পূর্ণ করতে পারেন নাই। ১৮৯১ সনে তিনি কলকাতার ঠাকুর পরিবারের কন্যা প্রজ্ঞাসুন্দরীকে বিবাহ করেছিলেন।
 
==কর্ম জীবন==
লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া আইন ও এম.এ অধ্যয়ন করতে থাকাকালীন অবস্থায় গুয়াহাটির বিখ্যাত বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বরুয়া-ফুকন ব্রাদার্সের মেনেজার ভোলানাথ বরুয়ার সহিত সাক্ষাৎ হয়েছিল। লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া ও ভোলানাথের সহিত বন্ধুত্ব হয়েছিল । তারপর দুইজন মিলে কলকাতায় কাঠের ব্যাবসা আরম্ভ করেছিলেন। ১৯১৬-১৭ লক্ষীনাথ বেজবরুয়া কলকাতার ওয়ার্ড কম্পানিতে কাজ করেছিলেন। ১৯১৭ সনে তিনি কাঠের ব্যাবসায়ের জন্য সম্বলপুরে বসবাস করেছিলেন।
 
==মৃত্যু==