ইকুয়েডর জাতীয় ফুটবল দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান সংশোধন
৩৯ নং লাইন:
| Regional cup first = [[1939 South American Championship|১৯৩৯]]
| Regional cup best = চতুর্থ স্থান ([[1959 South American Championship (Ecuador)|১৯৫৯]], [[1993 Copa América|১৯৯৩]])
| 2ndRegional name = [[CONCACAF Gold Cup|কনকাকাফ গোল্ড কাপ]]
| 2ndRegional cup apps = ১
| 2ndRegional cup first = [[2002 CONCACAF Gold Cup|২০০২]]
৪৮ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণে ইকুয়েডর দক্ষিণ আমেরিকার সর্বাপেক্ষা দূর্বলদুর্বল ফুটবল দেশ হিসেবে পরিচিত। অতীতের অনিয়মিত অংশগ্রহণ স্বত্ত্বেও তাদের মধ্যে যোগ্যতার ঘাটতি ছিল না। ইকুয়েডরের ফুটবল খেলার বেশ অভিজ্ঞতা রয়েছে বিশেষ করে [[পর্তুগাল জাতীয় ফুটবল দল|পর্তুগালের]] বিপক্ষে দলটি ৩-২ গোলের ব্যবধানে জয়ের রেকর্ডও রয়েছে। উরুগুয়েতে অনুষ্ঠিত [[1930 FIFA World Cup|১৯৩০]] সালের ফিফা বিশ্বকাপের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে [[1962 FIFA World Cup|১৯৬২]] সালের ফিফা বিশ্বকাপে বাছাইপর্বে অংশ নেয় ইকুয়েডর। কিন্তু [[আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল|আর্জেন্টিনার]] কাছে পরাজিত হয়। কিন্তু [[1966 FIFA World Cup|১৯৬৬]] সালের বিশ্বকাপে স্বাগতিক ও তৃতীয় স্থানের অধিকারী চিলি, দূর্বলদুর্বল দল [[Colombia national football team|কলম্বিয়ার]] বিপক্ষে ভাল খেলে যা দলের ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা শক্তিধর দলরূপে পরিচিতি পায়। ওয়াশিংটন মানোজ, [[Alberto Spencer|আলবার্তো স্পেন্সার]], [[Carlos Alberto Raffo|কার্লোস আলবার্তো রাফো]], এনরিক রেমন্ডি, জর্জ বোলানোজের ন্যায় তারকা খেলোয়াড় নিয়ে গড়া ইকুয়েডর দল [[পেরু|পেরুতে]] চিলির বিপক্ষে স্থান নির্ধারিত খেলায় অংশ নিয়ে পরাজিত হয়। ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে [[José Villafuerte|জোস ভলাফুয়ের্তের]] ন্যায় প্রথিতযশা খেলোয়াড় দলে প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
 
== বিশ্বকাপ বাছাই ==
৫৪ নং লাইন:
 
== প্রতিযোগিতামূলক রেকর্ড ==
=== ফিফা বিশ্বকাপ রেকডরেকর্ড ===
{{main|ফিফা বিশ্বকাপে ইকুয়েডর}}