রিটা হেওয়ার্থ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
২৯ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
কিশোরী অবস্থায় রিটা ক্যানসিনো নামে ''চার্লি চ্যান ইন ইজিপ্ট'' (১৯৩৫), ''দাঁন্তে’স ইনফার্নো'' (১৯৩৫) এবং ''মিট নিরো ওল্ফ'' (১৯৩৬) চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এডওয়ার্ড জনসন ১৯৩৭-১৯৪২ মেয়াদে তাঁর প্রথম স্বামী ছিলেন। জনসনের পরামর্শক্রমে রিটা তাঁর নাম পরিবর্তনসহ চুলে রং দেন। জনসন পরবর্তীকালে তাঁর ম্যানেজার হয়েছিলেন।
 
১৯৩৭ সালে হেওয়ার্থ কলম্বিয়া পিকচার্সের অধীনে পাঁচটি অনুল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র ও স্বাধীনভাবে তিনটি চলচ্চিত্রে অভিনয়ন করেন। পরের বছর তাঁকে কলম্বিয়া পিকচার্সের খ শ্রেণীভূক্ত চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হয়। স্টুডিও প্রধান [[হ্যারি কন]] পরিচালক [[হাওয়ার্ড হক্স|হাওয়ার্ড হক্সকে]] চাপ প্রয়োগ করে ছোট্ট অথচ গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে ''অনলি অ্যাঞ্জেলস হ্যাভ উইংস'' (১৯৩৯) নামের চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণের সুযোগ দেন। এ চলচ্চিত্রে তিনি [[Cary Grant|ক্যারি গ্রান্ট]] এবং [[Jean Arthur|জোয়াও আর্থারের]] বিপরীতে একজন অবিশ্বাসী স্ত্রী’র চরিত্রে অভিনয় করেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে।<ref name="Note"/> চলচ্চিত্রটি ব্যাপকভাবে দর্শক জনপ্রিয়তা লাভ করে ও হেওয়ার্থের কাছে [[সমর্থক|সমর্থকদের]] চিঠি আসতে শুরু করে ব্যাপকভাবে। কনও তাঁকে তাঁর প্রথম ও আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন চলচ্চিত্র তারকা হিসেবে ভাবতে শুরু করেন। জোয়াও আর্থার ছাড়া স্টুডিওটি কখনো কোন তারকার সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তিবদ্ধ হয়নি।