কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
''''''গাঢ় লেখা''''''{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
 
'''কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি রাজনৈতিক দল।
৭ নং লাইন:
 
{{stub}}
শোষিত, বঞ্চিত, নিপীড়িতের পক্ষে একটি নতুন রাজনৈতিক ধারা সৃষ্টির লক্ষ্যে মহান মুক্তিযুদ্ধের জীবন্ত কিংবদন্তী বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম ১৯৯৯ সনের ২৪ ডিসেম্বর ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে এক কনভেনশন আহ্বান করেন। কনভেনশনে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেন। এছাড়া ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিনসহ অসংখ্য দেশী-বিদেশী গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ এবং সারাদেশ থেকে আগত কাউন্সিলর, ডেলিগেটস ও অগণিত জনসাধারণ হাজির ছিলেন। মঞ্চে বঙ্গবীর তাঁর দু’ সন্তানসহ সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলেন। এক পর্যায়ে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের লেজুর ছাত্রলীগ-যুবলীগ সন্ত্রাসীরা কনভেনশনে সশস্ত্র হামলা চালায়। শতশত রাউন্ড গুলি ছুড়ে মঞ্চ ভাংচুর করে আওয়ামী লীগের জন্মদাতা মওলানা ভাসানীর ছবি পুড়িয়ে ফেলে কনভেনশনকে পণ্ড করার অপচেষ্টা চালায়। এসময় নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। কনভেনশনস্থলে সরকারী বাহিনীর তাণ্ডবের কারণে ড. কামাল হোসেন এবং ভাষা সৈনিক আঃ মতিনকে সাথে নিয়ে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম জাতীয় প্রেসক্লাবে গিয়ে-একজন মা যেমন তাঁর পবিত্র রক্তের মধ্য দিয়ে শিশু সন্তান ভুমিষ্ট করেন, তেমনি শতশত নেতা-কর্মী-সমর্থকের পবিত্র রক্তের মধ্য দিয়ে জন্ম দেন ” কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ” নামে একটি নতুন রাজনৈতিক দলের, একটি নতুন ধারা ও চেতনার।