আলভিন রবার্ট কর্নেলিয়াস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
২৯ নং লাইন:
'''আলভিন ''ববি'' রবার্ট কর্ণেলিয়াস''', [[হিলাল-ই-পাকিস্তান|এইচপিকে]] ([[জন্ম]]: [[৮ মে]], [[১৯০৩]] - [[মৃত্যু]]: [[২১ ডিসেম্বর]] [[১৯৯১]]) পাকিস্তানের চতুর্থ প্রধান বিচারপতি ও আইনজ্ঞ ছিলেন। ১৯৬০ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
কর্ণেলিয়াস ব্রিটিশ ভারতের উত্তর প্রদেশের আগ্রা শহরের এক উর্দ্দুভাষী খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভারতের এলাহবাদ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইংল্যান্ডের সেলুইন কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
তিনি ভারত সিভিল সার্ভিস এ যোগ দেন এবং পাঞ্জাব প্রদেশে অ্যাসিস্টেন কমিশনার হিসেবে কাজ করেন। ১৯৪৩ সালে কর্ণেলিয়াস লাহোর হাইকোর্টে কর্মজীবন শুরু করেন। কিছুদিন পরে পাঞ্জাব সরকারের বিচার বিভাগে যোগ দেন। এসময়ে তিনি লিগ্যাল ইতিহাস এর ওপর গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে একজন আইনজ্ঞ হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেন। ভারতীয় উপসহাদেশে মুসলিম ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্য লক্ষ করে কর্ণেলিয়াস "পাকিস্তান আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী হয়ে ওঠেন। একই সাথে "জাতীয়তাবাদী” চেতনার জাগরণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।
 
১৯৪৬ সালে কর্ণেলিয়াস লাহোর হাইকোর্টের সহযোগী বিচারপতি নিযুক্ত হন এবং পাকিস্তানের নাগরিকত্বের সুযোগ নেন। তিনি ক্রমে দেশের আইনের জগতে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব পরিণত হন। প্রথমদিকে তিনি আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসাবে আইন মন্ত্রী [[যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল]] ও প্রধানমন্ত্রী [[লিয়াকত আলী খান|লিয়াকত আলী খানের]] সাথে কাজ করেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য মামলাগুলো: অমুসলিম জনগোষ্ঠির অধিকার (ধর্মের স্বাধীনতা), বগুড়া কেস- রাষ্ট্রপতির সংরক্ষিত ক্ষমতার বিরুদ্ধে ( পাকিস্তানের তৎকালীন সংবিধানের অষ্টম সংশোধনীর ৫৮(২)বি অনুচ্ছেদ দ্রষ্টব্য), কর্মস্থল ও শ্রম আইন সংক্রান্ত, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড এর স্পোর্টস ল' সংক্রান্ত। বিচারক হিসাবে শ্রদ্ধাভাজন কর্ণেলিয়াস ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরুদ্ধে ছিলেন। একটি মামলায় তিনি পর্যবেক্ষণ প্রদান করেন :"A general feeling of [great] despair, a widespread of [self]