বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সেক্টরসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) বাংলা svg চিত্র |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
১ নং লাইন:
[[
১৯৭১ সালে সংগঠিত [[বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]] পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের সমগ্র ভূখণ্ডকে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়।
== পটভূমি ==
১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ ''সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে''। আর এভাবে সুসংঘটিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়।<ref name=govt>{{cite book |last= হোসেন তওফিক ইমাম |title= বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১ |publisher= আগামী প্রকাশনী |year= ২০০৪ |isbn=984-401-783-1 |}}</ref>
এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী [[তাজউদ্দিন আহমদ|তাজউদ্দিন আহমদের]] সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে স্বমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়।<ref name=govt/>
এরপর ১০ থেকে ১৭ জুলাই কলকাতায় সেক্টর কমান্ডারদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ সেই সম্মেলনেই নির্ধারন করা হয়, বাংলাদেশকে কয়েটি সেক্টরে ভাগ করা হবে, কে কে সেক্টর কমান্ডার হবেন, কয়টা ব্রিগেড তৈরি হবে, কোনটার কমান্ডার কে হবেন৷ ১১ জুলাই মুজিবনগরে উচ্চপদস্থ ও সামরিক কর্মকর্তাদের বৈঠকে মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধাঞ্চল ও যুদ্ধকৌশল সম্মন্ধে বিস্তারিত আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সেখানে কর্নেল আতাউল গনি ওসমানীকে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক নিয়োগ করা হয়। লেঃ কর্নেল আবদুর রব সেনা প্রধান ও গ্রুপ ক্যাপ্টেন [[এ.কে. খন্দকার
== সেক্টর ও সাবসেক্টরসমূহের তালিকা ==
সেক্টর কমান্ডারেরা নিজ নিজ সেক্টরের যুদ্ধ পরিচালনা করতেন। সুষ্ঠুভাবে যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্থে প্রতিটি সেক্টরকে কয়েকটি করে উপ-সেক্টরে ভাগ করা হয়। নিচের ছকে সেক্টর এবং উপ-সেক্টরগুলোর বিবরণ দেয়া হলো।
১৫৩ নং লাইন:
|}
== গেরিলা সংগঠনসমূহের তালিকা ==
কর্নেল ওসমানী
* ''''জেড'''' ফোর্সের<ref>{{cite web|url=http://pdfcast.org/pdf/z-force-organogram-1971-bangladesh-liberation-war |title=Z Force organogram |publisher=Pdfcast.org |date=2012-07-12 |accessdate=2013-02-18}}</ref> অধিনায়ক= মেজর [[জিয়াউর রহমান]]। ১ম, ৩য় এবং ৮ম [[ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট]] নিয়ে গঠিত।
** ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট - কমান্ডিং অফিসার - মেজর জিয়াউদ্দিন
** ৩য় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট - কমান্ডিং অফিসার - মেজর [[শাফায়াত জামিল]]
** ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট - কমান্ডিং অফিসার - মেজর আমিনুল হক
* ''''কে'''' ফোর্সের অধিনায়ক= মেজর [[খালেদ মোশাররফ]]। ৪র্থ, ৯ম এবং ১০ম [[ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট]] নিয়ে গঠিত।
** ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট - কমান্ডিং অফিসার -
** ৯ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট - কমান্ডিং অফিসার -
** ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট - কমান্ডিং অফিসার -
* ''''এস'''' ফোর্সের অধিনায়ক= মেজর [[কে এম সফিউল্লাহ]]। ১৯৭১ এর অক্টোবর মাসে ২য় এবং ১১ম [[ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট]] নিয়ে গঠিত।
** ২য় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট - কমান্ডিং অফিসার -
** ১১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট - কমান্ডিং অফিসার -
== তথ্যসূত্র ==
<references />
[[
|