কামিনী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

}}

 

 

== জীবনী ==

[[১৮৯৪]] খ্রীস্টাব্দে কামিনীর সাথে স্টাটুটারি সিভিলিয়ান [[কেদারনাথ রায়|কেদারনাথ রায়ের]] বিয়ে হয়।<ref name="bac">''বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান'', সম্পাদকঃ সেলিনা হোসেন ও নূরুল ইসলাম, ২য় সংস্করণ, ২০০৩, বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃ. ১১৯</ref>

 

কন্যা কামিনী রায়ের প্রাথমিক শিক্ষার ভার চণ্ডীচরণ সেন নিজে গ্রহণ করেন। বার বৎসর বয়সে তাঁকে স্কুলে ভর্তি করে বোর্ডিংয়ে প্রেরণ করেন।<ref name="sba" /> ১৮৮০ খ্রীস্টাব্দে তিনি [[কলকাতা]] বেথুন স্কুল হতে এন্ট্রান্স (মাধ্যমিক) পরীক্ষা ও ১৮৮৩ খ্রীস্টাব্দে এফ.এ বা ফার্স্ট আর্টস (উচ্চ মাধ্যমিক সমমানের) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। [[বেথুন কলেজ]] হতে তিনি ১৮৮৬ খ্রীস্টাব্দে ভারতের প্রথম নারী হিসাবে সংস্কৃত ভাষায় সম্মানসহ স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন।<ref name="sbc">''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', সম্পাদকঃ অঞ্জলি বসু, ৪র্থ সংস্করণ, ১ম খণ্ড, ২০০২, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, পৃ. ৮৩</ref>

 

স্নাতক ডিগ্রী অর্জনের পর ১৮৮৬ সালেই তিনি [[বেথুন কলেজ|বেথুন কলেজের]] স্কুল বিভাগে শিক্ষয়িত্রীর পদে নিযুক্ত হন। পরবর্তীকালে তিনি ঐ কলেজে অধ্যাপনাও করেছিলেন।

 

তাঁর কবিতা পড়ে বিমোহিত হন সিবিলিয়ান কেদারনাথ রায় এবং তাঁকে বিয়ে করেন। ১৯০৯ খ্রীস্টাব্দে কামিনী রায়ের স্বামীর অপঘাতে মৃত্যু ঘটেছিল।<ref name="sba"/> সেই শোক ও দুঃখ তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে, যা তাঁর কবিতায় প্রকাশ পায়। তিনি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ও [[সংস্কৃত]] সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন।

 

* ১৯২৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক কামিনী রায়কে 'জগত্তারিণী স্বর্ণপদক' প্রদান করে সম্মানিত করেন।<ref name="bac"/>

* তিনি ১৯৩০ খ্রীস্টাব্দে বঙ্গীয় লিটারারি কনফারেন্সের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।

* ১৯৩২-৩৩ খ্রীস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদেরও সহ-সভাপতি ছিলেন কামিনী রায়।

 

জীবনের শেষ ভাগে তিনি [[হাজারীবাগ|হাজারীবাগে]] বাস করেছেন। ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৩৩ খ্রীস্টাব্দে তাঁর জীবনাবসান ঘটে।

 

{{বাংলার নবজাগরণ}}

 

{{commonscat|Kamini Roy}}

 

[[বিষয়শ্রেণী:১৮৬৪-এ জন্ম]]