মাদা’ইন সালেহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) |
অ বট বিষয়শ্রেণী ঠিক করেছে |
||
১৭ নং লাইন:
==নামকরণ==
এই স্থানের লম্বা ইতিহাস বহুজাতিক সংস্কৃতির চিহ্ন বহন করছে। তাই এই স্থানকে বহু নামে নামকরণ করা হয়, যেসব নামে এখনো ডাকা হয়। এই স্থান বর্তমানে “মাদা’য়েন সালেহ”, [[আরবী|আরবীতে]] “সালেহ এর শহর” নামে পরিচিত। যা ১৩৩৬ সালে [[আন্দালুসিয়া|আন্দালুসিয়ান]] পর্যটকের মুদ্রা হতে পাওয়া।<ref name=alibaba>{{cite web | title = Madain Saleh tour service | url = http://www.alibaba.com/product-free/245486167/Madain_Saleh_tour_service.html |accessdate=2009-09-18}}</ref> “আল-হিজর” আরবীতে “পাথরের শহর”, যা এই স্থানের ভৌগলিক অবস্থাকে পরোক্ষভাবে নির্দেশ করে।<ref name=whs /> [[কোরান|কোর’আনে]] উভয় নামের শহরের উল্লেখ পাওয়া যায়।<ref name=thamud>{{cite web | title = Madain Saleh – Cities inhabited by the People of Thamud | url = http://www.iqrasense.com/islamic-history/madain-saleh-cities-inhabited-by-the-people-of-thamud.html |accessdate=2009-09-17}}</ref> এই স্থানের প্রাচীন জনগোষ্ঠী হল থামুডিস ও নবটিয়ান্স, যাদের অনুসারে এই স্থানকে “হেগ্রা” নামেও ডাকা হয়।
==অবস্থান==
৪১ নং লাইন:
==বর্তমান উন্নয়ন কাজ==
যদিও ১৯৭০ দশকের প্রথম দিকে দাবি করা হয়েছিল, যাতে আল-হিজর –কে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার।<ref name=digging>{{cite web | last = Abu-Nasr | first = Donna | date=2009-08-30 | title = Digging up the Saudi past: Some would rather not | publisher=Associated Press | url = http://www.google.com/hostednews/ap/article/ALeqM5j5-VuZTJYWXZ0lwZ9LQ-5PrHXgPAD9ADBRJO0|accessdate=2009-09-17}}</ref> তখন থেকে কিছু অনুসন্ধানও চালানো হয়েছিল। এই স্থানের উপর বিভিন্ন জিনিসের উপর ধর্মীয় অনুশাসন বিদ্যমান থাকায় তা অনেকাংশে স্বীকৃতি পেতে বিলম্ব ঘটায়। ফলে ২০০০ সালে ইউনেস্কোর একটি বিশেষজ্ঞ দল এ স্থান পরিদর্শনে আসলে সৌদি সরকারকে তাদের নিরাপত্তা বিধানে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হয়।<ref name=
==স্থাপত্য==
৮২ নং লাইন:
==গুরুত্ব==
[[File:Nabatean kingdom language scripts.jpg|thumb|250px|right|সমাধীর উপরে নবেটিয়ান লিখিত ভাষায় লিখিত লিপি]]
আল-হিজর প্রত্নতাত্ত্বিক এলাকাটি শুষ্ক এলাকায় অবস্থিত। শুষ্ক আবহাওয়া, পরিত্যক্তের পর পুনঃউপনিবেশের অভাব এবং স্থান সম্পর্কে স্থানীয় জনগণের বিশ্বাস, যা এই স্থানের অসাধারণ সংরক্ষনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এটি অনেকাংশে জর্ডানের পেত্রা নগরীর চেয়েও বেশি বিখ্যাত।<ref name=whs /> এই প্রত্নতত্ত্ব এলাকার অবস্থান বাণিজ্য গুরুত্বপূর্ণ সড়কে, তারসাথে বিভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতি, কলা-কৌশল যা এর বিভিন্ন সম্মুখভাগে বিদ্যমান নকশাতে লক্ষণীয়। সৌদি আরবের ৪০০০ প্রত্নতত্ত্ব এলাকার মধ্যে এটি অলিখিতভাবে “সৌধের রাজধানী” হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।<ref name=
== আরও দেখুন ==
১১২ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:সৌদি আরবে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:সৌদি আরবে রেলওয়ে জাদুঘর]]
[[বিষয়শ্রেণী:সৌদি
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণপশ্চিম এশিয়ার প্রাক্তন জনবহুল স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:আরবীয় স্থাপত্য]]
|