লাস্ট স্টোরিজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Isab Fuen (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৮ নং লাইন:
রীনা ([[মনীষা কৈরালা]]) একজন গৃহিণী। তার স্বামীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু সুধীরের (জয়দীপ আহলাওয়াত) সাথে পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে। তারা তিন বছর ধরে গোপনে তাদের সম্পর্ক চালিয়ে আসছে। একবার রিনা সুধীরের বাড়িতে গেলে সালমান ([[সঞ্জয় কাপুর]]) সুধীরকে বলে যে তার সন্দেহ হচ্ছে রীনা তার সাথে প্রতারণা করছে। এর ফলে সুধীর ও রীনা আতঙ্কিত হয়, বিশেষ করে যখন সালমান সুধীরের বাড়িতে আসে। রীনা সালমানকে জানায় যে সে তাদের বিয়েতে অসুখী, কারণ সালমান বাচ্চা চায়, স্ত্রী নয়। রীনা সালমানের কাছে সুধীরের সাথে তার তিন বছরের সম্পর্কের কথা প্রকাশ করে। সালমান এতে ভেঙ্গে পড়ে এবং তার সন্তানদের জন্য হলেও তাকে থেকে যেতে বলে। পরের রাতে তাদের একে অপরের সাথে মিলিত হয় এবং পরের সকালে রীনা সুধীরকে জানায় যে সে আর তার সাথে সম্পর্ক রাখতে পারবে না।
 
মেঘা ([[কিয়ারা আদভানি]]) নামের এক তরুণী যে একটি স্কুলে পড়ায়, বিয়ে ঠিক হয় পরশ ([[ভিকি কৌশল]]) নামের এক ছেলের সাথে যে একজন অফিস কর্মচারী। বিয়ে হওয়ার পরে পরশ মেঘার সাথে যৌন সম্পর্কে সন্তুষ্ট হলেও মেঘা সন্তুষ্ট হচ্ছে কিনা সেটা নিয়ে ভাবেনা। পরশের পরিবার পরশকে বাচ্চা নিতে বলে এবং তারা তাকে বোঝায় যে একটা মেয়ের কাছে এটাই সন্তুষ্টি। একদিন মেঘা তার স্কুলে তারই সহকর্মী রেখা ([[নেহা ধুপিয়া]])কে স্বমেহন করতে দেখে। রেখা একটি ভাইব্রেটর দ্বারা স্বমেহন করছিলো, মেঘাও এরকম করবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়, এবং বাসায় সেও ভাইব্রেটর তার শাড়ির নিচ দিয়ে যোনিতে লাগিয়ে রাখে, তখনই হঠাৎ পরশ অফিস থেকে বাসায় চলে আসে, পরশের মা মেঘাকে ডাক দিলে মেঘা যোনি থেকে ভাইব্রেটর না খুলেই পরশের কাছে চলে আসে। পরশের দাদী ভাইব্রেটরের রিমোটকে টিভি রিমোট মনে করে তীব্রতা বাড়িয়ে দেয়, তিনি মূলত টিভির সাউন্ড বাড়ানোর চেষ্টা করছিলো। উত্তেজনা মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মেঘার রাগমোচন হয় এবং তার শাশুড়ি, ননদ ও পরশ তা দেখে অবাক হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে পরশের মা তালাক চায় এবং জানায় যে মেঘার গর্ভ তার পুত্রের সন্তান ধারণের জন্য উপযুক্ত নয়। এক মাস পরে পরশ মেঘার সাথে দেখা করে এবং তাকে জানায় যে ছোট এই ভুলের জন্য সে তাকে তালাক দিতে চায় না। মেঘা পরশকে বলে যে সে কোন ভুল করে নি এবং একজন নারী সন্তান ধারণের চেয়েও বেশি কিছু আশা করে। পরশ প্রণয়ের সাথে তাকে আইসক্রিম খাইয়ে দেয় এবং জানায় সে তাকে সুখ দিতে আগ্রহী।
 
==অভিনয়ে==