ইসলামি গণতন্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ 103.230.105.8 (আলাপ)-এর করা 3 টি সম্পাদনা বাতিল করে 103.230.105.11 সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত |
|||
৯ নং লাইন:
বাংলাদেশী ইসলামী পণ্ডিত [[খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর]] বলেন,
{{quote|সার্বভৌমত্ব মানে মালিকানা। এটা সহজ যে সার্বভৌম মানে মালিক। যেমন আমি এই জমির মালিক যা সত্য। আমি এখানে দালান তৈরি করতে পারি, ভেঙ্গে ফেলতে পারি, পার্টিশন করতে পারি, বিক্রি করতে পারি। এই মালিকানা আমার আছে। আবার এই জমি আল্লাহর। এটাও সত্য। আর আসল কথা হল, ইসলামের মতে এই জমি দিয়ে আমি অনেক কিছু করতে পারি, কিন্তু এখানে পতিতালয় বানাতে পারি না। মানুষের মালিকানা সীমিত; আল্লাহর মালিকানা অন্য সকল সার্বভৌমত্বের উপর সর্বোচ্চ। আমার মালিকানা পার্থিব, এবং যদি আমি তা আল্লাহর মালিকানার উপর রাখি তবে আমি আল্লাহর কাছে অপরাধী হব। একই সাথে, জনগণই দেশের মালিক, এটি একটি সহজ কথা। যারা বলেন, জনগণকে সার্বভৌম বলা ইসলাম বিরোধী এবং তারাই সকল ক্ষমতার উৎস, আমি তাদের সাথে একমত নই। এখানে ক্ষমতা বলতে ঝড়-বৃষ্টি বা রোগ-ব্যাধির ক্ষমতা বোঝায় না, এর মানে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা। এই ক্ষমতা আসলে মানুষের। ইসলামে জনগণের সম্মতিতেই ক্ষমতা অর্জিত হবে। একটি সমাজে যদি
===সালাফি দৃষ্টিভঙ্গি===
[[সালাফি]] আলেমগণ গনতন্ত্রকে হারাম বলে মত দেন,<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ইসলামের দৃষ্টিতে গণতন্ত্র - ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব |ইউআরএল=https://www.islamqa.info/bn/answers/98134 |ওয়েবসাইট=[[ইসলামকিউএ. ইনফো]] |সংগ্রহের-তারিখ=২ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=bn |তারিখ=২২ জানুয়ারি ২০১৫}}</ref> কিন্তু ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য গণতন্ত্রকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় আসার ও ভোট দেওয়ার সুযোগকে বৈধতা দেন<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=গণতন্ত্র ও নির্বাচনের হুকুম এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করা - ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব |ইউআরএল=https://islamqa.info/bn/answers/107166/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%93-%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%8F%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A7%9F-%E0%A6%85%E0%A6%B6-%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%A3-%E0%A6%95%E0%A6%B0#:~:text=%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%20%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%A8,%E0%A7%A9%E0%A7%AD%E0%A7%A9)%20%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87%20%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%5D |ওয়েবসাইট=[[ইসলামকিউএ.ইনফো]] |সংগ্রহের-তারিখ=২ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=bn}}</ref> এবং দুই খারাপের মাঝখানে উত্তমকে বেছে নেওয়ার জন্য ভোট দেওয়াকে উৎসাহিত করেন, এসব আলেমদের মধ্যে রয়েছেন শায়খ [[আব্দুল আজিজ বিন বায]], শায়খ [[মুহাম্মাদ ইবনে উসাইমিন]], [[আব্দুল্লাহ আল-গুদাইয়্যান]], আব্দুল্লাহ কুয়ুদ, আব্দুর রাজ্জাক আফিফি, শায়খ [[নাসিরউদ্দিন আল-আলবানী]], [[সৌদি আরব]]ের বয়োজ্যেষ্ঠ আলেমগণঃ [[গ্র্যান্ড মুফতি]] [[শায়খ]] [[আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ আল শাইখ|আবদুল আজিজ আশ-শাইখ]], শায়খ আবদুল মুহসিন আল-আবাদ, শায়খ ওয়াসিউল্লাহ আব্বাস এবং সৌদি আরবের সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ আলেমদের ফতোয়া প্যানেল, "[[ইসলামী গবেষণা ও ফতোয়া জারি করার জন্য স্থায়ী কমিটি]]", সকলেই মুসলমানদের ভোট দিতে উৎসাহিত করার অনুরূপ আহ্বানের প্রতিধ্বনি করেছেন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |প্রথমাংশ1=Shoaib |শিরোনাম=Scholars Urge Western Muslims to Vote: Saudi Arabia |সাময়িকী=Muslim World Journal |তারিখ=৫ মে ২০১৫ |ইউআরএল=https://www.muslimworldjournal.com/scholars-urge-western-muslims-to-vote-saudi-arabia/ |সংগ্রহের-তারিখ=২ আগস্ট ২০২২}}</ref>
==শিয়া দৃষ্টিভঙ্গি==
|