বাবা বৈদ্যনাথধাম দেওঘর হামসফর এক্সপ্রেস

বাবা বৈদ্যনাথধাম দেওঘর হামসফর এক্সপ্রেস ভারতীয় রেলওয়ের একটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ৩ টায়ার এক্সপ্রেস ট্রেন, যা ঝাড়খণ্ডের দেওঘর জেলায় অবস্থিত মধুপুর জংশন রেলওয়ে স্টেশন এবং দিল্লির আনন্দ বিহার টার্মিনাল রেলওয়ে স্টেশনকে রেলপথে সংযুক্ত করে। এটি বর্তমানে সপ্তাহে একবার ২২৪৫৯ / ২২৪৬০ ট্রেন নম্বরাঙ্কিত হয়ে পরিচালিত হচ্ছে। ট্রেনটি ঝাড়খণ্ড, বিহার, উত্তরপ্রদেশদিল্লির মধ্যে চলাচল করে।[১]

বাবা বৈদ্যনাথধাম দেওঘর হামসফর এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনহামসফর এক্সপ্রেস
প্রথম পরিষেবা১৪ জানুয়ারি ২০২০; ৪ বছর আগে (2020-01-14)
বর্তমান পরিচালকউত্তর রেল
যাত্রাপথ
শুরুমধুপুর জংশন (এমডিপি)
বিরতি১০
শেষআনন্দ বিহার টার্মিনাল (এএনভিটি)
ভ্রমণ দূরত্ব১,২৩৬ কিমি (৭৬৮ মা)
যাত্রার গড় সময়প্রায় ১৮ ঘ.
পরিষেবার হারসাপ্তাহিক [ক]
রেল নং২২৪৫৯ / ২২৪৬০
যাত্রাপথের সেবা
শ্রেণীএসি ৩ টায়ার
আসন বিন্যাসনেই
ঘুমানোর ব্যবস্থাআছে
খাদ্য সুবিধাউপলব্ধ
মালপত্রের সুবিধাআছে
কারিগরি
গাড়িসম্ভারএলএইচবি হামসফর
ট্র্যাক গেজ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি)
পরিচালন গতিগড়ে ৬৭ কিমি/ঘ (৪২ মা/ঘ)

কোচের বৈশিষ্ট্য সম্পাদনা

ট্রেনগুলি সম্পূর্ণরূপে ভারতীয় রেলওয়ে দ্বারা নকশা করা ৩-স্তরের (টায়ার) এসি স্লিপার ট্রেন এছাড়া রয়েছে স্টেশন, ট্রেনের গতি ইত্যাদির তথ্য দেখানোর জন্য ডিসপ্লের বৈশিষ্ট্য সহ এলইডি স্ক্রিন এবং সেই সাথে প্রতি কামরায় থাকবে ঘোষণার ব্যবস্থা, চা-কফি এবং দুধের ভেন্ডিং মেশিন, বায়ো টয়লেট ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরা।

কোচে ষোলোটি এসি-৩ টায়ার, একটি প্যান্ট্রিকার ও দুটি জেনারেটর পাওয়ার কার রয়েছে।

পরিষেবা সম্পাদনা

২২৪৫৯ নং বাবা বৈদ্যনাথধাম দেওঘর মধুপুর-আনন্দবিহার হামসফর এক্সপ্রেস মধুপুর জংশন থেকে যাত্রা শুরু করে ও ২২৪৬০ বাবা বৈদ্যনাথধাম দেওঘর আনন্দবিহার-মধুপুর হামসফর এক্সপ্রেস আনন্দবিহার টার্মিনাল থেকে প্রায় ১৮ ঘন্টায় ১২৩৬ কিমি দূরত্ব অতিক্রম করে।

লোকো লিংক সম্পাদনা

এই ট্রেনটি গাজিয়াবাদ ইলেকট্রিক লোকো শেড ডব্লিউএপি-৭ লোকোমোটিভ দ্বারা মধুপুর জংশন থেকে আনন্দ বিহার টার্মিনাল পর্যন্ত যায়।

পথ ও যাত্রাবিরতি সম্পাদনা

টীকা সম্পাদনা

  1. উভয় দিকে সপ্তাহে এক দিন

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Automation, Bhaskar (২০২০-০১-১৪)। "मधुपुर से अानंद विहार के लिए 15 से चलेंगी दाे ट्रेनें"Dainik Bhaskar (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১২