বাবা আমটে
ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধা, সমাজকর্মী
বাবা আমটে[২] (হিন্দি: बाबा आमटे) নামে সুপরিচিত মুরলীধর দেবীদাস আমটে (হিন্দি: मुरलीधर देवीदास आमटे; ২৬ ডিসেম্বর ১৯১৪ - ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৮) ছিলেন একজন ভারতীয় সমাজসেবী ও সমাজকর্মী। তিনি লেপ্রোসিতে আক্রান্ত জনগণের পুনর্বাসন ও ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করে পরিচিতি অর্জন করেন।
বাবা আমটে | |
---|---|
बाबा आमटे | |
জন্ম | মুরলীধর দেবীদাস আমটে ২৬ ডিসেম্বর ১৯১৪[১] |
মৃত্যু | ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ আনন্দবন, মহারাষ্ট্র, ভারত | (বয়স ৯৩)
জাতীয়তা | ভারতীয় |
শিক্ষা | স্নাতক, এল.এল.বি. |
দাম্পত্য সঙ্গী | সাধনা আমটে |
সন্তান | ২ |
তিনি ও তার স্ত্রী সাধনা আমটে ১৯৫০ সালে আনন্দবনে লেপ্রোসি রোগীদের জন্য একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। আরোগ্য নামে এই কাজটি শুরু হয়েছিল।[৩][৪] আমটে পদ্মবিভূষণ, ড. আমবেদকার আন্তর্জাতিক পুরস্কার, গান্ধী শান্তি পুরস্কার, রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার, টেম্পলটন পুরস্কার ও জাম্নালাল বাজাজ পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Amte, the great social reformer"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Baba Amte. anandwan.in
- ↑ "Arogya"। Yogapedia। ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Indu Ramchandani (২০০০)। Students' Britannica India। পপুলার প্রকাশন। পৃষ্ঠা ৬২। আইএসবিএন 0-85229-760-2।