বানৌজা নির্ভয়
বানৌজা নির্ভয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি টাইপ ০৩৭ শ্রেনীর ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী জাহাজ। ১৯৮৫ সাল থেকে জাহাজটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত রয়েছে।
ইতিহাস | |
---|---|
বাংলাদেশ | |
শ্রেণী এবং ধরন: | টাইপ ০৩৭-শ্রেণীর ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী জাহাজ |
নাম: | বানৌজা নির্ভয় |
কমিশন লাভ: | ১ ডিসেম্বর ১৯৮৫ |
কার্যসময়: | ১৯৮৫ - বর্তমান |
অবস্থা: | সক্রিয় |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
ওজন: | ৪০০ টন |
দৈর্ঘ্য: | 58.77 m(192 ft 10 in) |
প্রস্থ: | 7.2 m (23 ft 7 in) |
গভীরতা: | 2.2 m (7 ft 3 in) |
প্রচালনশক্তি: |
4 × Diesel engine, 8,800 hp (6,562 kW) 4 × shafts |
গতিবেগ: | 30.5 knots (56.5 km/h) |
সীমা: | 2,000 nmi (3,700 km) at 14 knots |
লোকবল: | 70 personnel |
সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি: |
|
রণসজ্জা: |
|
টীকা: | Pennant Number: P 812 |
বানৌজা নির্ভয় ১৯৮৫ সালের ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। জাহাজটিকে চট্টগ্রামে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। ২০০৮ সালের নভেম্বর মাসে বানৌজা মধুমতি ও বানৌজা আবু বকরের সাথে নির্ভয়কেও বঙ্গোপসাগরের বিরোধপূর্ণ এলাকায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের সহায়তায় আসা মায়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজের মুখোমুখি মোতায়েন করা হয়।[১] পরবর্তীতে মায়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজ পিছু হটে নিজেদের জলসীমায় ফিরে যায়।
জাহাজটিতে প্রাথমিক যুদ্ধ সরঞ্জাম হিসেবে দুটি টুইন ৫৭ মিমি ৭০-ক্যাল ৭৬ ডিপি টাইপের বন্দুক এবং দুটি টুইন ২৫ মিমি ৬০ ক্যাল ৬১ টাইপের বন্দুক বহন করে। এ ছাড়াও, জাহাজটি ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী যুদ্ধ মিশনগুলো পরিচালনা করার জন্য বিভিন্ন অস্ত্র বহন করেন। চারটি আরবিইউ-১২০০ (টাইপ-৮১) (৫ ব্যারেল) ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী রকেট, দুটি বিএমবি-২ ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী মর্টার, ২০ মিটার গভীর চার্জসহ দুটি ডিপ্থ চার্জ রেইল ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী সরঞ্জাম।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Myanmar brings warships to explore Bangladesh waters"। The Daily Star। ৩ নভেম্বর ২০০৮। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।