বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন

সরকারী চাকরীতে কোটার পরিমাণ কমিয়ে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়ার দাবিতে বাংলাদেশ কোটা সংস্কার আন্দোলন সংগঠিত হয়। ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে মোট তিনবার কোটা সংস্কারের জন্য আন্দোলন করা হয়েছিল। এখন অবধি এই আন্দোলনের পক্ষে সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা এবং বিপক্ষে রয়েছে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাধীন বাংলাদেশ সরকার, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের সমমতাবলম্বী সংগঠনসমূহ।[১][২] সর্বপ্রথম কোটা সংস্কার আন্দোলন হয় ২০১৩ সালে। এরপর ২০১৮ সালে আন্দোলনের পর আন্দোলনকারীদের পক্ষে পরিপত্র ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক এই পরিপত্রটি ২০২৪ সালের অবৈধ ঘোষণা করায় পুনরায় আন্দোলন শুরু হয়। প্রত্যেকবার আন্দোলনের সময় বাংলাদেশ পুলিশছাত্রলীগ কর্তৃক শিক্ষার্থীদের উপর প্রাণঘাতী হামলা চালানো হয়। [৩][৪][৫]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "কোটা সংস্কার আন্দোলন : নতুন কর্মসূচি ঘোষণা"দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৬ 
  2. "Bangladesh students clash in job quota protests, at least 100 injured" en [কোটা সংস্কার আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০০ আহত]। দ্য রয়টার্স (ইংরেজি ভাষায়)। জুলাই ১৫, ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৫, ২০২৪ 
  3. "ঢামেকের জরুরি বিভাগে ঢুকে শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা"দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২৪ 
  4. "কোটা আন্দোলন: ঢাকার বাইরের ক্যাম্পাসেও ছাত্রলীগের হামলা, মঙ্গলবার বিক্ষোভ ঘোষণা"BBC News বাংলা। ২০২৪-০৭-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৬ 
  5. "কোটা আন্দোলন: জাহাঙ্গীরনগরে মধ্যরাত পর্যন্ত সংঘর্ষ ও হামলা, শিক্ষক গুলিবিদ্ধ হওয়ার অভিযোগ"BBC News বাংলা। ২০২৪-০৭-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৬