বাংলাদেশে অগ্নি ও ভবন নিরাপত্তায় একর্ড

বাংলাদেশে অগ্নি এবং ভবন নিরাপত্তায় একর্ড ২০১৩ সালের ১৫ মে তারিখে স্বাক্ষরিত একটি চুক্তি।

স্টিক্টিং বাংলাদেশ একর্ড ফাউন্ডেশন
ধরনফাউন্ডেশন
সদরদপ্তরনেদারল্যান্ডস,
বাণিজ্য অঞ্চল
বাংলাদেশ
প্রধান ব্যক্তি
  • রব ওয়েশস (নির্বাহী পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান নিরাপত্তা পরিদর্শক)
পরিষেবাসমূহপরিদর্শন
ওয়েবসাইটbangladeshaccord.org

এই চুক্তির ছ’টি মূল উপাদান রয়েছে:[]

  • বাংলাদেশী পোশাক শিল্পে নিরাপদ কাজের পরিবেশ সুনিশ্চিত করতে বিভিন্ন ব্র্যান্ড এবং ট্রেড ইউনিয়নগুলোর মধ্যে একটি পাঁচ বছরের আইনত বাধ্যতামূলক চুক্তি।
  • বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সমর্থিত একটি স্বতন্ত্র পরিদর্শন কর্মসূচি যাতে শ্রমিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো যুক্ত আছে।
  • সকল কারখানা, পরিদর্শন রিপোর্ট এবং সংশোধনমূলক কর্ম পরিকল্পনা (সিএপি) জনসাধারণকে জানানো
  • প্রতিকার এবং উৎপাদনের সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল থাকা সুনিশ্চিত করার জন্য স্বাক্ষরকারী ব্র্যান্ডগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছে
  • স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা ঝুঁকি চিহ্নিত করা এবং সেই বিষয়ে কাজ করার জন্য সকল কারখানায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত স্বাস্থ্য নিরাপত্তা কমিটি থাকা
  • ব্যাপক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, সুসংগঠিত অভিযোগ কর্মপ্রক্রিয়া এবং অনিরাপদ কাজ প্রত্যাখ্যান করার অধিকারের মাধ্যমে শ্রমিকদের সক্রিয় করা।

সর্বশেষ পরিস্থিতি

সম্পাদনা

দুই বছরের মধ্যে একর্ড ১,৫০০-এরও অধিক কারখানায় অগ্নি, বৈদ্যুতিক ও অবকাঠামোগত নিরাপত্তা সম্পর্কিত পরিদর্শন কার্য পরিচালনা করে। প্রতিটি কারখানা পরিদর্শনকালীন অসংখ্য নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়াদী চিহ্নিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে একর্ডের ৫ বছরের মেয়াদ সমাপনান্তে আর বৃদ্ধি না-করার কথা বলা হয়েছে।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "একর্ড সম্পর্কে"http://bangladeshaccord.org। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৭  |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  2. Tenure of Accord and Alliance won’t be extended, says Government of Bangladesh[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], 8 December 2015, accessed 23 May 2017

অধিক পঠন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা