বঙ্গীয় চালা বা চালা হল বাংলার একটি স্বতন্ত্র স্থাপত্য উপাদান।[১]

ইতিহাস সম্পাদনা

প্রেক্ষাপট সম্পাদনা

বহু শতাব্দী ধরে, বিশ্বজুড়ে পৃথক পৃথক জলবায়ু অঞ্চলে বিভিন্ন নকশা ও নির্মাণ কৌশল গড়ে উঠেছে, যা অত্যাধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার ছাড়াই আরামদায়ক জীবনযাত্রার পরিবেশ প্রদান করে এমন কাঠামো তৈরি করেছে। বঙ্গ বা বাংলা জলবায়ুগতভাবে উষ্ণ-আর্দ্র জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত। যাইহোক, উষ্ণ-আর্দ্র জলবায়ু সহ বাংলায় প্রধানত তিনটি ঋতু রয়েছে- গরম ও প্রাক-বর্ষা, উষ্ণ-আর্দ্র বর্ষা এবং মাঝারি ও শীতল শীত। বাংলার কেন্দ্রীয় অঞ্চল গ্রীষ্মকালে উচ্চ তাপমাত্রার সম্মুখীন হয়। দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চলগুলি বর্ষায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের সম্মুখীন হয়, যখন বছরের উষ্ণ মাসগুলিতে তাপমাত্রা অধিক থাকে। ফলে, প্রখর গ্রীষ্মের পাশাপাশি প্রবল বৃষ্টি ও ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে টিকে থাকতে বাংলায় গৃহ নির্মাণ শৈলী বিকশিত হয়েছে।

১৫শ—১৮শ: বাংলার মন্দির স্থাপত্যের সঙ্গে উদ্ভব সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. কোঠারি ২০১৮, পৃ. ৩২১।

গ্রন্থপঞ্জি সম্পাদনা

  • কোঠারি, ডি.পি., সম্পাদক (২০১৮)। ""Bangla" Roof and the various "Chalas" in Bengal Vernacular Architecture" [বাংলার আঞ্চলিক স্থাপত্যের বাংলার ছাদ ও বিভিন্ন চালা]। জার্নাল অব সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল টেকনোলজি (ইংরেজি ভাষায়)। কৃষি সংস্কৃতি পাবলিকেশন্স। । সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩