বই উৎসব
বই উৎসব বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি উদ্যোগ। এ উৎসব পালনে প্রতিবছর ১ জানুয়ারি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়। এটি পাঠ্যপুস্তক উৎসব বা পাঠ্যপুস্তক উৎসব দিবস নামেও পরিচিত [১]
ইতিহাস
সম্পাদনাশিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তকের সংকট কমাতে ২০০৯ সালে বাংলাদেশ সরকার বিনামূল্যে বই বিতরণের সিদ্ধান্ত নেয়। ওই বছর সরকার ২৯৬ কোটি ৭ লাখ টাকার পাঠ্যপুস্তক প্রদানের উদ্যোগ নেয় এবং ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি এটি প্রথম উদ্বোধন করেন। একদিনে বিশাল সংখ্যক বই সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে প্রথম। ২০১০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের ২৬ কোটি ১ লাখ ৬৮ হাজার ৭১০ শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ করা হয়। [২]১৯৯০ সালে বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিশুর শতকরা হার ছিল ৬১ ভাগ, বর্তমানে তা উন্নীত হয়েছে শতকরা ৯৭.৭ ভাগে। বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ কার্যক্রম এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূূূূমিকা পালন করেছে।
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Smells of new books fill little souls"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০১-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-০২।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক উৎসব"। সমকাল (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৭-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-০২।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |