ফ্রেড সাসকিন্ড

দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার

ম্যানফ্রেড জন সাসকিন্ড (ইংরেজি: Fred Susskind; জন্ম: ৮ জুন, ১৮৯১ - মৃত্যু: ৯ জুলাই, ১৯৫৭) জোহেন্সবার্গে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯২৪ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[১] ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে গটেং দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও, মিডলসেক্সের পক্ষে ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন ফ্রেড সাসকিন্ড। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ক্রিকেটের ইতিহাসে তিনিই প্রথম ইহুদি টেস্ট ক্রিকেটার ছিলেন। জোহেন্সবার্গেই তার জন্ম ও মৃত্যু ঘটে।

ফ্রেড সাসকিন্ড
১৯২৪ সালের গৃহীত স্থিরচিত্রে ফ্রেড সাসকিন্ড
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম(১৮৯১-০৬-০৮)৮ জুন ১৮৯১
জোহেন্সবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা
মৃত্যু৯ জুলাই ১৯৫৭(1957-07-09) (বয়স ৬৬)
জোহেন্সবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরন
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৯৭
রানের সংখ্যা ২৬৮ ৪৭৭৫
ব্যাটিং গড় ৩৩.৫০ ৩৪.৬০
১০০/৫০ ০/৪ ১১/২৩
সর্বোচ্চ রান ৬৫ ১৭১
বল করেছে ৭৮
উইকেট
বোলিং গড় ৮১.০০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ১/১৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১/- ৮৫/৩
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৭ মার্চ ২০১৯

শৈশবকাল সম্পাদনা

দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্মগ্রহণ করলেও ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজ স্কুল ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন তিনি। ১৯০৯ থেকে ১৯১২ সময়কালে মিডলসেক্সকেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ডানহাতি মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রত্যাবর্তন করেন তিনি। ইংরেজ ক্রিকেট অঙ্গনে ১৬ খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। তবে, খুব কমই সফলতার স্বাক্ষর রাখতে পেরেছিলেন। কেবলমাত্র একবারই পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসে খেলার সৌভাগ্য হয়েছিল তার। কেমব্রিজের সদস্যরূপে সারে দলের বিপক্ষে প্রথম খেলাতেই তিনি ৯২ রানের ঐ ইনিংসটি খেলেছিলেন।[২] তবে, কেমব্রিজে থাকাকালে ক্রিকেট খেলার জন্যে ব্লু লাভ করতে পারেননি।

ঘরোয়া ক্রিকেট সম্পাদনা

দক্ষিণ আফ্রিকায় ফিরে ফ্রেড সাসকিন্ড ব্যবসায়ের সাথে জড়িত হয়ে পড়েন। ১৯৫৭ সালে মৃত্যুবরণকালে ৩০ বছরের অধিককাল জোহেন্সবার্গ স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য হিসেবে তাকে উল্লেখ করা হয়।[৩] এছাড়াও, ট্রান্সভালের পক্ষে খেলতে থাকেন। অর্ধেকেরও কম খেলায় অংশ নিলেও প্রায় ২০ বছর খেলেছিলেন। ১৯৩৬-৩৭ মৌসুমে সর্বশেষ খেলায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি।[৪] ট্রান্সভাল দলের পক্ষে প্রথম মৌসুমে ইস্টার্ন প্রভিন্সের বিপক্ষে ১৩৬ রানের মনোজ্ঞ শতরানের ইনিংস উপহার দেন।[৫]

যুদ্ধ ও অনিয়মিত অনুপস্থিতির কারণে এ অগ্রযাত্রা পরবর্তীতে দশ বছর নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। অবশেষে, ১৯২৩-২৪ মৌসুমে উপর্যুপরি কয়েকটি খেলায় সুন্দর ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। তন্মধ্যে, বর্ডারের বিপক্ষে ১৭১ রান তুলেন যা পরবর্তীকালে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসরূপে রয়ে যায়।[৬] এরফলে, ১৯২৪ সালে ইংল্যান্ড গমনে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রস্তুতিমূলক খেলার জন্যে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। খেলায় তিনি ৬৯ ও ১১ রান তুললে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৭]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পাদনা

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পাঁচটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ লাভ করেছিলেন ফ্রেড সাসকিন্ড। ১৪ জুন, ১৯২৪ তারিখে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার।

১৯২৪ সালে দলের সাথে ইংল্যান্ড গমন করেন। টেস্টে জয়ের দিক দিয়ে দলটি সফলকাম হয়নি। পাঁচ টেস্টের ঐ সিরিজে স্বাগতিক ইংরেজ দল ৩-০ ব্যবধানে জয় পেয়েছিল। অন্য দুই টেস্ট বৃষ্টির কারণে ড্রয়ের দিকে চলে যায়। তাসত্ত্বেও ফ্রেড সাসকিন্ড ব্যক্তিগতভাবে সফলতা পেয়েছিলেন। পাঁচ টেস্টের সবকটিতেই অংশ নিয়ে চারবার পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসে খেলার সৌভাগ্য হয় তার। তবে, তার খেলার ধরন বেশ সমালোচনার মুখোমুখি হয়। উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক ঐ সফর পর্যালোচনান্তে উল্লেখ করে যে, বেশ রান করলেও খেলায় তিনি প্রভাববিস্তার করতে পারেননি।[৮] লর্ডস টেস্টে তার বিপক্ষে লেগ বিফোর উইকেটের আবেদন বারবার আসলেও তিনি টেস্ট রক্ষার্থে বেশ রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। অবশেষে আম্পায়ার তাকে আউট ঘোষণা করতে বাধ্য হন।[৮]

প্রথম কয়েকটি খেলায় তাকে দলের বাইরে রাখা হয়। অবশেষে গ্লুচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে মে মাসের শেষদিকে খেলার সুযোগ ঘটে তার। অপরাজিত ৬৯ রানের ইনিংস খেলার পর দলের ৩নং ব্যাটসম্যান হিসেবে নিয়মিতভাবে খেলতে থাকেন।[৯] দক্ষিণ আফ্রিকান দলটি কেবলমাত্র টমি ওয়ার্ডকে নিয়ে উইকেট-রক্ষণে অগ্রসর হয়। ফলশ্রুতিতে, তার অনুপস্থিতিতে তিনিও কয়েকটি খেলায় উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে বাধ্য হয়েছিলেন।

টেস্ট সিরিজের শুরুটি ধ্বংসাত্মক আকারে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে যুক্ত হয়েছিল। সফরকারীরা এজবাস্টন টেস্টে আর্থার জিলিগানমরিস টেটের বোলিং তোপে পড়ে মাত্র ৩০ রানে প্রথম ইনিংস গুটিয়ে ফেলতে বাধ্য হয়। প্রথম ইহুদি টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে[১০] তিনি ৩ রান তুলে বিদায় নেন। একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে ঐ ইনিংসে ফিল্ডারের তালুবন্দী হন। দ্বিতীয় ইনিংসে ৫১ রান তুলে দলকে ৩৯০ রানে নিয়ে যান। তাসত্ত্বেও, দক্ষিণ আফ্রিকা দল ইনিংস ব্যবধানে পরাভূত হয়েছিল।[১১]

লর্ডসের দ্বিতীয় টেস্টে পূর্বেকার মতো বিপর্যয়ের মুখোমুখি না হলেও ফলাফল একই ধরনের ছিল। ইনিংস ব্যবধানে স্বাগতিক ইংরেজ দল জয় পেলেও ঐ ইনিংসটিতে কেবলমাত্র দুই উইকেটের পতন ঘটেছিল। প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা দল ১৭/৩ হলে বব ক্যাটারলের সাথে ১১২ রানের জুটি গড়েন। সাসকিন্ড ৬৪ ও ক্যাটারল ১২০ রান করেছিলেন। দ্বিতীয় ইনিংসে সাসকিন্ড ৫৩ রান তুলে দলের শীর্ষস্থানীয় রান সংগ্রাহকে পরিণত হন।[১২] উইজডেন মন্তব্য করে যে, ফ্রেড সাসকিন্ড অপরিসীম ধৈর্য্যশক্তি নিয়ে আড়াই ঘণ্টারও অধিক সময় ক্রিজে অবস্থান করেছিলেন।[১৩] তৃতীয় টেস্টটি তুলনামূলকভাবে কম একতরফা ছিল। দক্ষিণ আফ্রিকা ফলো-অনের কবলে পড়ে নয় উইকেটের ব্যবধানে পরাজয়বরণ করে। এবার সাসকিন্ড ব্যক্তিগতভাবে কম সফল হন। ৪ ও ২৩ রান তুলেন তিনি।[১৪]

ম্যানচেস্টারের চতুর্থ টেস্টে আবারও তিনি ব্যর্থ হন। মাত্র ৫ রান তুলে বিদায় নেন। তবে, প্রথম দিনে মাত্র পৌনে তিন ঘণ্টা খেলা চলার পর বৃষ্টি ব্যাঘাত ঘটায়।[১৫] ওভালের পঞ্চম ও চূড়ান্ত টেস্টও বৃষ্টি আঘাত হানে। প্রথম ইনিংস শেষ হয়নি ও খেলা ড্রয়ে পরিণত হয়।[১৬] ৬৫ রান করেন তিনি। এটিই তার সর্বোচ্চ টেস্ট রান। উইজডেনে লেখা হয় যে, তিনি ব্যক্তিগতভাবে দৃঢ়তা ও বেশ ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়েছেন। অন্যদিকে ক্যাটারল তার দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। সাসকিন্ড তার অমূল্য ৬৫ রান সংগ্রহ করতে তিন ঘণ্টা চল্লিশ মিনিট ব্যয় করেছিলেন।[১৭]

এ সফরের অন্যান্য প্রথম-শ্রেণীর খেলায় ফ্রেড সাসকিন্ড ভালো খেলা উপহার দেননি। পুরো গ্রীষ্মে দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে উপনীত হননি। সফরের শেষদিকে চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্টের বিরতিতে সারের বিপক্ষে ১৩৭ রান তুলেছিলেন।[১৮] উৎসবের খেলায় ইংল্যান্ড সাউথ ও দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশের খেলায় দ্বিতীয় শতরান তুলেন। ১০১ রানের ঐ ইনিংস খেলতে তিনি ১৩০ মিনিট ব্যয় করেছিলেন।[১৯] সামগ্রিকভাবে ঐ সফরে ৩৩.৬৩ গড়ে ১৪১৩ রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন।[২০] ঐ মৌসুমে ইংল্যান্ড কেবলমাত্র তিনবার তার খেলোয়াড়ী জীবনের স্ট্যাম্পিং করতে পেরেছিল। এছাড়াও, ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে খেলায় ফ্রেডি ক্যালথর্পকে আউট করে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে একমাত্র উইকেটের সন্ধান পেয়েছিলেন।

দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রত্যাবর্তন সম্পাদনা

দেশে ফেরার পর পরবর্তী আট মৌসুমে ট্রান্সভালের পক্ষে নিয়মিতভাবে দক্ষিণ আফ্রিকান ঘরোয়া ক্রিকেটের প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। তবে, কয়েকবছর খুব কমই খেলেছিলেন। এরপর তিনি আর প্রতিনিধিত্বমূলক ক্রিকেটে অংশ নেননি। ১৯৩১-৩২ মৌসুমে স্বর্ণালী সময় অতিবাহিত করেন। এ সময় তার বয়স ৪০ ছিল। তখন শীর্ষস্থানীয় দক্ষিণ আফ্রিকান খেলোয়াড়দের অনেকেই অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড গমন করেছিলেন। ঐ বছর তিনি চার শতক হাঁকিয়েছিলেন। এছাড়াও মাত্র সাত খেলায় ৫০ থেকে ৯৯ রানের মধ্যে আরও চারটি ইনিংস ছিল। ৬৪.০৮ গড়ে ৭৬৯ রান তুলেছিলেন তিনি।[২০] এরপর ১৯৩৩-৩৪ মৌসুমে দুইটি খেলায় অংশ নেয়ার পর ১৯৩৬-৩৭ মৌসুমে ৪৫ বছর বয়সে আরও একটি খেলায় অংশ নেন। সর্বশেষ খেলাটিতে তিনি ৭১ রান তুলেছিলেন।[২১]

৯ জুলাই, ১৯৫৭ তারিখে ৬৬ বছর বয়সে জোহেন্সবার্গে ফ্রেড সাসকিন্ডের দেহাবসান ঘটে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Fred Susskind"। www.cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১২ 
  2. "Scorecard: Cambridge University v Surrey"। www.cricketarchive.com। ১২ মে ১৯১০। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১২ 
  3. "Obituary"। Wisden Cricketers' Almanack (1958 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 965 
  4. "First-class Batting and Fielding in each Season by Fred Susskind"। www.cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১২ 
  5. "Scorecard: Transvaal v Eastern Province"। www.cricketarchive.com। ২২ মার্চ ১৯১৩। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১২ 
  6. "Scorecard: Transvaal v Border"। www.cricketarchive.com। ২২ ডিসেম্বর ১৯২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১২ 
  7. "Scorecard: JMM Commaille's XI v NV Lindsay's XI"। www.cricketarchive.com। ৩১ ডিসেম্বর ১৯২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১২ 
  8. "South Africans in England"। Wisden Cricketers' Almanack। Part II (1925 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 3। 
  9. "Scorecard: Gloucestershire v South Africans"। www.cricketarchive.com। ২১ মে ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১২ 
  10. "A history of Jewish first-class cricketers"Maccabi। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৮ 
  11. "Scorecard: England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ১৪ জুন ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১২ 
  12. "Scorecard: England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ২৮ জুন ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১২ 
  13. "South Africans in England"। Wisden Cricketers' Almanack। Part II (1925 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 25। 
  14. "Scorecard: England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ১২ জুলাই ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১২ 
  15. "Scorecard: England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ২৬ জুলাই ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১২ 
  16. "Scorecard: England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ১৬ আগস্ট ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১২ 
  17. "South Africans in England"। Wisden Cricketers' Almanack। Part II (1925 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 40। 
  18. "Scorecard: Surrey v South Africans"। www.cricketarchive.com। ৬ আগস্ট ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১২ 
  19. "Scorecard: South v South Africans"। www.cricketarchive.com। ৩ সেপ্টেম্বর ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১২ 
  20. "First-class Batting and Fielding in each Season by Fred Susskind"। www.cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১২ 
  21. "Scorecard: Transvaal v Border"। www.cricketarchive.com। ৪ জানুয়ারি ১৯৩৭। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১২ 

আরও দেখুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা