প্রোনোমিনালাইজেশন ইন বেঙ্গলি
প্রোনোমিনালাইজেশন ইন বেঙ্গলি (অর্থ: বাংলায় সর্বনামীয়করণ) হলো ভাষাতাত্ত্বিক হুমায়ুন আজাদের ইংরেজিতে লেখা বাংলা ব্যাকরণ সম্পর্কিত ১৯৮৩ সালের গবেষণামূলক প্রবন্ধের একটি সংস্করণ। তিনি ১৯৭৬ সালে স্কটল্যান্ডের এডিনবরায় ডক্টরেট করার সময় তার লেখাটি শুরু করেন।[১][২] বইটি প্রাথমিকভাবে ১৯৮৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক[৩] এবং ২০১০ সালে আগামী প্রকাশনী কর্তৃক প্রকাশিত হয়।
লেখক | হুমায়ুন আজাদ |
---|---|
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | ইংরেজি |
বিষয় | বাংলা ব্যাকরণ |
ধরন | ডক্টরেট |
প্রকাশিত | ১৯৭৬ (ডক্টরেট থিসিস) ১৯৮৩ (১ম সংস্করণ) ২০১০ (শেষ সংস্করণ) |
প্রকাশক | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৮৩), আগামী প্রকাশনী (২০১০) |
মিডিয়া ধরন | শক্তমলাট |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৩১৪ |
ওসিএলসি | ১০৭৩৭৮৮৪ |
৪৯১/.৪৪৫ | |
এলসি শ্রেণী | ৮৩৯০৪০৩০ |
এই গবেষণাটি ১৯৭৬ সালে লেখকের জন্ম নাম হুমায়ুন কবির ব্যবহার করে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রকাশিত হয়। স্কটিশ ভাষাবিদ কিথ ব্রাউন এই ডক্টরেট গবেষণামূলক প্রবন্ধের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন।
সারমর্ম সম্পাদনা
এই কাজটি বাক্যতত্ত্বের রূপান্তরমূলক উৎপাদক মডেল ব্যবহার করে বাংলা ভাষায় সর্বনাম নিয়ে প্রথম গবেষণা। নোম চম্স্কির অ্যাসপেক্টস অব দ্য থিওরি অব সিনট্যাক্স (১৯৬৫) থেকে বেশ কয়েকটি মডেল অভিযোজিত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।[৪]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ কবির, হুমায়ুন (১৯৭৬)। "প্রোনোমিনালাইজেশন ইন বেঙ্গলি" (ইংরেজি ভাষায়)। এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১৯-১১-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১২।
- ↑ থম্পসন, হ্যান-রুথ (২০১২)। বাংলা। লন্ডন ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান ল্যাঙ্গুয়েজ লাইব্রেরি (ইংরেজি ভাষায়)। জন বেঞ্জামিনস পাবলিশিং। পৃষ্ঠা ৩৭৬। আইএসবিএন 9789027238191। ২০২২-০৮-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-০৮।
- ↑ প্রোনোমিনালাইজেশন ইন বেঙ্গলি (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৮৩। ২০২২-০৮-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-০৮।
- ↑ "প্রোনোমিনালাইজেশন ইন বেঙ্গলি"। ethos.bl.uk (ইংরেজি ভাষায়)। ব্রিটিশ গ্রন্থাগার। ২০২২-০৮-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১২।