পেটুয়াঘাট মৎস্য বন্দর
পেটুয়াঘাট মৎস্য বন্দর হলো পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পেটুয়াঘাটে রসুলপুর নদীর মোহনার কাছে গড়ে ওঠা একটি মৎস্য বন্দর। [১] বন্দরটি ২০১০ সালে উদ্বোধনকরেন পশ্চিমবঙ্গের তাৎকালীন রজ্যপাল এম কে নারায়াণন। বন্দরটি ১১.৮ হেক্টর জায়গয় গড়ে উঠেছে। বন্দরটি ভারতের বৃহৎ মৎস্য বন্দর গুলির একটি। [২] বন্দরটিতে ৪০০টি নথিভুক্ত মাছ ধরার ট্রলার ও ২০০টি অনথিভুক্ত ট্রলার রয়েছে। বন্দরে একটি বরফ কল, হিম ঘর, জাল বুনন কেন্দ্র ও ট্রলারের তেল বিক্রয় কেন্দ্র। এছাড়াও এখানে একটি ট্রলার মেরামতি কেন্দ্র গড়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। [৩]
পেটুয়াঘাট মৎস্য বন্দর | |
---|---|
অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
অবস্থান | পেটুয়াঘাট, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
স্থানাঙ্ক | ২১°২৪′৫০″ উত্তর ৮৭°৩১′৩০″ পূর্ব / ২১.৪১৪০° উত্তর ৮৭.৫২৫১° পূর্ব |
বিস্তারিত | |
চালু | ২০১০ |
পরিচালনা করে | পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য দপ্তর |
মালিক | পশ্চিমবঙ্গ সরকার |
পোতাশ্রয়ের ধরন | কৃত্রিম (নদী বন্দর) |
উপলব্ধ নোঙরের স্থান | ৩ টি |
নির্মাণ
সম্পাদনাবন্দরটির নির্মাণকার্য শুরু হয় বামফ্রন্ট আমলে ও নির্মাণ শেষ হয় ২০১০ সালে।[৪] বন্দরটি নির্মাণের জন্য খরচ ধরা হয় ২০০ কোটি টাকা। প্রথম ধাপে বন্দরটি নির্মাণে ৬০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের কাজ শুরু হয়েছে। এই ধাপে বন্দরে একটি ড্রাই ডক নির্মাণ করা হবে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠবে পেটুয়াঘাট বন্দরে"। www.anandabazar.com। আনন্দবাজার পত্রিকা। ২৪ জুলাই ২০১৫। Archived from the original on ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "India's seventh largest fishing harbour inaugurated in Bengal"। www.deccanherald.com। DECCAN HERALD। ৯ ডিসেম্বর ২০১০। Archived from the original on ১ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Bengal gets countrys 7th largest fishing harbour"। www.indianexpress.com। The Indian Express। ১০ ডিসেম্বর ২০১০। Archived from the original on ২ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "২৪ জুলাই মাছ নিলামপ্রক্রিয়া শুরু"। আনন্দবাজার প্রত্রিকা। ১৭ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৬।