পুরী জেলা
পুরী জেলা (ওড়িয়া: ପୁରୀ ଜିଲ୍ଲା) পূর্ব ভারতে অবস্থিত ওড়িশা রাজ্যের ৩০ টি জেলার একটি জেলা৷ ১৫ই আশ্বিন ১৩৯৯ বঙ্গাব্দে (২রা অক্টোবর ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দে) পূর্বতন পুরী জেলাটি বিভক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ও ১৮ই চৈত্র ১৩৯৯ বঙ্গাব্দে (১লা এপ্রিল ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে) নতুন পুরী জেলা এবং নয়াগড় জেলা ও খুরদা জেলা গঠিত হয়৷ জেলাটি ওড়িশার কেন্দ্রীয় ওড়িশা বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর পুরী শহরে অবস্থিত এবং পুরী মহকুমা নিয়ে গঠিত৷
পুরী জেলা ପୁରୀ ଜିଲ୍ଲା | |
---|---|
ওড়িশার জেলা | |
![]() ওড়িশায় পুরীর অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ওড়িশা |
প্রশাসনিক বিভাগ | কেন্দ্রীয় ওড়িশা বিভাগ |
সদরদপ্তর | পুরী |
তহশিল | ১১ |
আয়তন | |
• মোট | ৩,৪৭৯ বর্গকিমি (১,৩৪৩ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১৬,৯৮,৭৩০ |
• জনঘনত্ব | ৪৯০/বর্গকিমি (১,৩০০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৮৪.৬৭ শতাংশ |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৬৩ |
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত | ১৪০৯ মিমি |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |

নামকরণ
সম্পাদনাস্থানীয়রা পুরীকে শ্রীজগন্নাথদেবের শ্রীক্ষেত্র বলে উল্লেখ করেন৷ ঋগ্বেদে পুরীর নাম রয়েছে পুরুষমণ্ডমগ্রাম রূপে, যার অর্থ সৃষ্টিকর্তার মন্ডলকৃৃত বাসস্থান৷ পরবর্তীকালে পুরুষোত্তমগ্রাম, পুরুষোত্তমপুরী, জগন্নাথ পুরী ও সর্বশেষে পুরী নামে পরিচিতি লাভ পেয়েছে৷[১] আবার সংস্কৃত ভাষাতে পুরী শব্দের অর্থ জনবহুল নগরীকে বোঝায়৷
ইতিহাস
সম্পাদনাভূপ্রকৃৃতি
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাঅবস্থান
সম্পাদনাজেলাটির উত্তরে ওড়িশা রাজ্যের কটক জেলা৷ জেলাটির উত্তর পূর্বে(ঈশান) ওড়িশা রাজ্যের জগৎসিংহপুর জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে (নৈঋত) ওড়িশা রাজ্যের গঞ্জাম জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ও উত্তর পশ্চিমে (বায়ু)ওড়িশা রাজ্যের খুরদা জেলা অবস্থিত৷ [২] জেলাটির দক্ষিণাংশে চিল্কা হ্রদ ও দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) বঙ্গোপসাগর অবস্থিত৷
জেলাটির আয়তন ৩৪৭৯ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ওড়িশা রাজ্যের ২.২৩%৷
ভাষা
সম্পাদনাপুরী জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
ধর্ম
সম্পাদনাজনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনামোট জনসংখ্যা ১৫০২৬৮২(২০০১ জনগণনা) তথা ১৬৯৮৭৩০(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে ৯ম৷ ওড়িশা রাজ্যের ৪.০৫% লোক পুরী জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ৪৩২ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮৮ হয়েছে৷ জেলাটির ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ১৩.০৫%, যা ১৯৯১-২০১১ সালের ১৫.১২% বৃদ্ধির হারের থেকে কম৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ৯৬৩(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯৩২৷[৪]
নদনদী
সম্পাদনাপরিবহন ও যোগাযোগ
সম্পাদনাপর্যটন ও দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনাঐতিহ্য ও সংস্কৃতি
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনাজেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৭৭.৯৬%(২০০১) তথা ৮৪.৬৭%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৮৮.০৮%(২০০১) তথা ৯০.৮৫%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ৬৭.৫৭%(২০০১) তথা ৭৮.২৮% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১০.১৮%৷[৪]
প্রশাসনিক বিভাগ
সম্পাদনাসীমান্ত
সম্পাদনাবিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা<references>
-এ সংজ্ঞায়িত "FOOTNOTEMahanti2014xxix" নামসহ <ref>
ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।