পার্সি বিশি শেলি
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ গত সমস্যা রয়েছে। |
পার্সি বিশি শেলি ১৭৯২ সালের ৪ঠা আগস্ট সাসেক্সের হরসেমে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন একজন সংসদ সদস্য। শেলি ইটন এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা গ্রহণ করেন। অক্সফোর্ডে এসে শেলি প্রগতিবাদী লেখক যেমন, টম পেইন এবং উইলিয়াম গডউইনের লেখাসমূহ পড়া শুরু করেন। ১৮১১ সালে নাস্তিকতাকে সমর্থন করে একটি পুস্তিকা লেখার জন্য সে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত হয়।
পার্সি বিশি শেলি (Percy Bysshe Shelley) | |
---|---|
জন্ম | হরসেম, সাসেক্স, ইংল্যান্ড | ৪ আগস্ট ১৭৯২
মৃত্যু | ৮ জুলাই ১৮২২ ইতালি | (বয়স ২৯)
পেশা | কবি |
সাহিত্য আন্দোলন | Romanticism |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি | Ode To The West Wind, To The Skylark, Music |
তিনি উনিশ শতকের প্রথম দিকের একজন ইংরেজি কবি ছিলেন। তিনি প্রধান পাঁচজন রোমান্টিক কবিদের মধ্যে অন্যতম একজন ছিলেন। তিনি একাধারে কবি, নাট্যকার, সাহিত্যিক ছিলেন এবং ইংরেজ সাহিত্যে রোমান্টিক আন্দোলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কবিদের মধ্যে তাঁকে বিবেচনা করা হয়। [১] [২]
সাহিত্যকর্ম
শেলির প্রধান সাহিত্যকর্মগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
1.অযনসি (Ozymandias): এটি একটি শক্তিশালী sonnet, যেখানে তিনি সভ্যতার অস্থায়ীতা এবং মানব গর্বের পতন সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।
2.প্রশংসা (Adonais): এই কবিতাটি শেলির বন্ধু জন কিটসের মৃত্যুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে লেখা। এটি রোমান্টিক যুগের একটি প্রান্তিক কাজ।
3.মাস্ক অফ অ্যাডোনিস (The Mask of Anarchy): এটি রাজনৈতিক কবিতা, যেখানে তিনি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রামের আহ্বান জানিয়েছেন।
4.প্রাণশক্তি (Prometheus Unbound): এটি একটি নাট্যকাব্য, যেখানে তিনি মানবতার মুক্তির ও প্রকৃতির শক্তির ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
ইতালি উপকূলে একটি নৌকা দুর্ঘটনায় মাত্র ত্রিশ বছর বয়সে তিনি অকাল মৃত্যুবরণ করেন।
জীবন
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনানিজ বাড়িতে শিক্ষা জীবন শুরু হয় শেলীর ,পরে তাকে Syon House academy তে পাঠানো হয়। তারপর তাকে ১৮০৪ সালে Eton এ পাঠানো হয় ,যেখানে লাজুক শেলী হয়ে উঠেন "খ্যাপা শেলী"। সেখানে তিনি Zastrozzi[৩] এর মতন লেখনি লিখেন।
তার ম্যাট্রিকুলেশন সম্পন্ন হয় University College,Oxford হতে ১৮১০ সালে।
সেই বছরেই "The Necessity of Atheism" পুস্তিকা প্রকাশের জন্য তাকে ও তার বন্ধু Thomas Jefferson Hogg কে বহিস্কার করা হয়।
বিয়ে
সম্পাদনাশেলী হ্যারিয়েট ওয়েস্টব্রূক নামক এক রমনীর প্রেমে পড়েন ,যে একজন অবসর প্রাপ্ত হোটেল কিপারের মেয়ে ছিল । তারা ১৮১১ সালে পালিয়ে গিয়ে এডিনবার্গ নামক জায়গায় বিয়ে করেন । ১৮১৩ সালে লন্ডনে তাদের একটি বাচ্চা হয় । তারপরেই শেলীর দীর্ঘ কবিতা Queen Mab [৪] কবিতা টি প্রকাশিত হয় । ইতিমধ্যে, হ্যারিয়েটের সাথে বিবাহ একটি ব্যর্থতা প্রমাণিত হয়েছিল। ১৮১৪ সালে ,শেলি উইলিয়াম ও মেরি ওলস-টোমক্রাফট গডউইনের মেয়ে মেরির সাথে দেখা করেছিলেন।
মেরি তার বিশ্বাস ভাগ করে নিয়েছিলেন যে বিবাহটি কেবল মাত্র একটি স্বেচ্ছাসেবী চুক্তি ছিল মাত্র ।
তারপরেই শেলী আর মেরি গডউইন সুইজারল্যান্ড এ পালিয়ে যান, কিন্তু Mary Godwin সঙ্গে পালানোর জন্য তার স্ত্রীকে ছেড়ে যান। শেলি এর প্রথম স্ত্রী আত্মহত্যা করার পরে, শেলি Mary Godwin বিয়ে করেন; যিনি পরে ফ্রাংকেনস্টাইন লেখক মেরি শেলি হিসাবে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ https://0.freebasics.com/xupsells/?encryptedcontinueuri=https%3A%2F%2Fbooks.google.co.uk%2Fbooks%3Fid%3DyTY6AAAAcAAJ%26pg%3DPA323&encryptedbackuri=https%3A%2F%2Fhttps-en-m-wikipedia-org.0.freebasics.com%2Fwiki%2FSpecial%3AMobileCite%2F893144236&why=not_zero_rated&no_header=1%7CLife of Percy Bysshe Shelley
- ↑ Bbc History- Percy Bysshe Shelley (1792-1822)
- ↑ SHELLEY, PERCY. (২০১৯)। ZASTROZZI.। BLURB। আইএসবিএন 0-464-19995-6। ওসিএলসি 1090285745।
- ↑ Shelley and the Revolutionary Idea। Cambridge, MA and London, England: Harvard University Press। আইএসবিএন 978-0-674-42994-9।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |