পাবনা মেডিকেল কলেজ
পাবনা মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের নতুন শিক্ষাশহর হিসাবে পরিচিত হওয়া পাবনা শহরে অবস্থিত।[১] ২০০৮ সালে এটি পাবনা মানসিক হাসপাতালের পাশে প্রতিষ্ঠা করা হয়।[২] পাবনা মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় একটি সরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়। এটি ৫ বছর মেয়াদি এমবিবিএস কোর্স পরিচালনা করে থাকে। এছাড়াও এখানে চিকিৎসাবিদ্যা সংক্রান্ত নানা ধরণের গবেষণা করা হয়।
পাবনা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | |
![]() | |
ধরন | সরকারি মেডিকেল কলেজ |
---|---|
স্থাপিত | ২০০৮ |
অধ্যক্ষ | প্রফেসর ডা. ওবায়দুল্লাহ ইবনে আলি |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ২৫ |
শিক্ষার্থী | ৩৮৪ জন |
অবস্থান | , , |
শিক্ষাঙ্গন | পাবনা। |
সংক্ষিপ্ত নাম | পিএমসি |
অধিভুক্তি | রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় |
ওয়েবসাইট | pmc |
![]() | |
![]() |
ইতিহাসসম্পাদনা
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নতুন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা অনুযায়ী ২২-০৯-২০০৮ ইং তারিখে পাবনা মানসিক হাসপাতালের পেছনে অডিটরিয়াম এবং সংলগ্ন আরেকটি কক্ষে প্রশাসনিকভাবে পাবনা মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম শুরু হয় এবং ১৮-১১-২০০৮ তারিখে প্রথম ব্যাচ ভর্তি হওয়ার পর একই স্থানে তাদের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। বৃক্ষশোভিত ছায়াঘেরা স্থানটি ছাত্রছাত্রীদের কাছে "পুরাতন ক্যাম্পাস" নামে পরিচিত। পরবর্তীতে নতুন ভবনে ক্লাস শুরু হবার পরও পুরাতন ক্যাম্পাসে ক্লাব কার্যক্রম অব্যহত ছিল। ক্লাবগুলোর পরিচিতি সভা সহ গুরুত্বপূর্ণ মিটিং অনুষ্ঠিত হত পুরাতন ক্যাম্পাসের আমতলায়।
প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন অধ্যাপক এনায়েত করিম। পরের বছর মানসিক হাসপাতালের উল্টোপাশে ৩০ একর জমির উপর এর নতুন ভবন নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ২০১৪ সালে ৬ তলা প্রশাসনিক ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। বর্তমানে ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নির্মানকাজ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও, মাটি পরীক্ষা ছাড়া অন্য কোন কার্যক্রম লক্ষ্য করা যায়নি। [২]
অবস্থানসম্পাদনা
পাবনা জেলা শহরের হেমায়েতপুর এলাকার কাশিপুর হাটের অদূরে পাবনা মানসিক হাসপাতালে পাশেই পাবনা মেডিকেল কলেজটি অবস্থিত।
পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসম্পাদনা
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কাজ এখনো অসম্পূর্ণ। ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট পাবনা সদর হাসপাতালে শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপ করতে হয়। ২০১৯ সালে পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্র নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে।
ছাত্রাবাসসম্পাদনা
ছেলেদের জন্য একাডেমিক ভবন থেকে অদূরে একটি ছাত্রাবাস রয়েছে যা ২ তলা বিশিষ্ট। এই ছাত্রাবাসটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামানুসারে "বঙ্গবন্ধু ছাত্রাবাস" নামকরণ করা হয়েছে।
মেয়েদের জন্য একাডেমিক ভবন এর অপর পাশে একটি ছাত্রী নিবাস রয়েছে যা ৩ তলা বিশিষ্ট।
ইন্টার্ন ডাক্তারদের জন্য রয়েছে পাবনা সদর হাসপাতাল সংলগ্ন ৪টি ভবন যার মধ্যে ৩টি ভবন তিনতলা বিশিষ্ট ও একটি ভবন একতলা বিশিষ্ট।একতলা বিশিষ্ট ভবনটি মূলত হাসপাতাল পরিচালকের ভবন হলেও, বর্তমানে তা ইন্টার্ন ডাক্তারদের নিবাস হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
সংগঠনসম্পাদনা
- সন্ধানী
- মেডিসিন ক্লাব
- রোটারাক্ট ক্লাব
রাজনৈতিক সংগঠনসম্পাদনা
আরও দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "পাবনা মেডিকেল কলেজ"। আমার দেশ। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ ক খ "নেই এর আবর্তে পাবনা মেডিকেল কলেজ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৪।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |