নীরজ কুমার সিং

ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন সৈনিক

নায়েক নীরজ কুমার সিং, এসি ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন সৈনিক, যিনি ২৬ জানুয়ারী ২০১৫-এ দেশের সর্বোচ্চ শান্তিকালীন বীরত্বের পুরস্কার অশোক চক্র দ্বারা মরণোত্তর ভূষিত হয়়েছিলেন। তিনি রাজপুতানা রাইফেলস- এর ১৩ তম ব্যাটালিয়নে তালিকাভুক্ত ছিলেন এবং যখন অপারেশনে শহীদ হন তখন তিনি রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের ৫৭ তম ব্যাটালিয়নে কর্মরত ছিলেন।


নীরজ কুমার সিং

জন্মদেবরালা গ্রাম, বুলন্দশহর জেলা, উত্তর প্রদেশ, ভারত
মৃত্যুকুপওয়ারা, জম্মু ও কাশ্মীর, ভারত
আনুগত্য ভারত
সেবা/শাখা ভারতীয় সেনাবাহিনী
কার্যকাল? – ২০১৪
পদমর্যাদা নায়েক
সার্ভিস নম্বর16012114A
ইউনিট১৩ রাজপুতানা রাইফেলস
৫৭ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস
পুরস্কার অশোক চক্র

তিনি ২৪ আগস্ট ২০১৪ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারাতে তল্লাশি অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়ার সময়, সন্ত্রাসীদের তীব্র ফায়ারে আক্রান্ত হয়। তিনি একজন আহত সেনা সদস্যকে উদ্ধার করেন এবং একজন সন্ত্রাসীকে গুলি করে হত্যা করেছিলেন।

জীবনের প্রথমার্ধ সম্পাদনা

নায়েক নীরজ কুমার সিং উত্তর প্রদেশের বুলান্দশহর জেলার দেবরালা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ছিলেন শ্রী ওমবীর সিং এবং শ্রীমতী রাজসের পুত্র। তাঁর বাবা কৃষক ছিলেন। তাঁর আরও তিন ভাইবোন ছিল।

সামরিক ক্যারিয়ার সম্পাদনা

নীরজ কুমার সিং ভারতীয় সেনাবাহিনীতে রাজপুতনা রাইফেলসের ১৩ তম ব্যাটালিয়নে তালিকাভুক্ত হয়েছিলেন। তাঁর রেজিমেন্টে দায়িত্ব পালন করার পরে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের জন্য তিনি রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের ৫৭ তম ব্যাটালিয়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছিলেন।

অশোক চক্র পুরস্কার প্রাপ্ত সম্পাদনা

 
নীরজ কুমার সিং এর স্ত্রী রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের কাছ থেকে ২৬ জানুয়ারী ২০১৫ সালে অশোক চক্র গ্রহণ করেছিলেন।

He was awarded India's Highest Peacetime Gallantry Award- Ashoka Chakra on 26 January 2015, Republic Day.[১] His award citation reads:

Based on specific intelligence, Brigade Ghataks launched a Search and Destroy Operation at General area Gurdaji of Kupwara district of Jammu and Kashmir on 24 August 2014. At 1025 hours, party noticed movement of few terrorists close to a Dhok, who opened indiscriminate fire on own troops. In the ensuring fire fight, a friend of Naik Neeraj was hit on bullet proof jacket. With utter disregard for his personal safety, Naik Neeraj crawled and extricated his friend. A terrorist threw grenades and brought heavy fire on Naik Neeraj. In a daring act, he inched closer to the terrorist and shot him dead. Simultaneously, the NCO was attacked by another terrorist resulting in dropping of his Rifle and the terrorist shot him in the chest. Despite grievous injuries, displaying unparalleled courage, he pounced on the terrorist, snatched his weapon and killed him in hand-to-hand combat. He refused to be evacuated till he became unconscious and was evacuated by helicopter to 92 Base Hospital, where he succumbed to his injuries.

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

তিনি তাঁর সামরিক জীবনকে পছন্দ করতেন। এমনকি তিনি চেয়েছিলেন যে তাঁর দুই পুত্র কুনাল এবং লাভপিতাও সেনা কর্মকর্তা হতে পারেন। নায়েক নীরজ কুমার তাঁর বাবা-মা, স্ত্রী পরমেশ্বরী এবং দুই ছেলে, কুনাল ও লাভপিতাকে রেখে গেছেন।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা