ধনে
উদ্ভিদের প্রজাতি
ধনিয়া বা ধনে (বৈজ্ঞানিক নাম: Coriandrum sativum) (বাংলা উচ্চারণ: [ধনিয়া] () একটি সুগন্ধি ঔষধি গাছ। এটি একটি )একবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এটি দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার স্থানীয় উদ্ভিদ। এর বীজ থেকে বানানো তেল সুগন্ধিতে, ওষুধে এবং মদে ব্যবহার করা হয়। বঙ্গ অঞ্চলের প্রায় সর্বত্র ধনের বীজ খাবারের মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ধনের পাতা এশীয় চাটনি ও মেক্সিকান সালসাতে ব্যবহার করা হয়।
ধনে Carolus Linnaeus | |
---|---|
ধনে উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশ | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | য়ুদিকোটস |
শ্রেণীবিহীন: | অ্যাস্টেরিডস |
বর্গ: | অ্যাপিয়ালেস |
পরিবার: | অ্যাপিয়াসিয়া |
গণ: | করিয়ান্ড্রাম |
প্রজাতি: | সি. সাটিভাম |
দ্বিপদী নাম | |
করিয়ান্ড্রাম সাটিভাম L. |
বিবরণ
সম্পাদনাধনে বীরুৎ জাতীয় তৃণ। এর পাতা ছোট, সবুজ, মসৃণ হয়। ডালপালা অনেক হয় ও দেখতে সরু। ছোট ছোট থোকায় থোকায় সাদা ফুল ফোটে। ফুল থেকে দানাকৃতির ফল হয়। ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ হয়।
গুনাগুণ
সম্পাদনা- পেটের সমস্যা দূর করে।
- চুল ওঠা ও খুসকির সমস্যা দূর করে।[১]
- হজম শক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে।
- ধনিয়া পাতায় রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা বাতের ব্যথা কমায়।
চিত্রশালা
সম্পাদনা-
নারিকেলের চাটনিতে ধনেপাতা
-
পানিপুরিতে ধনেপাতা
-
পরোটায় পেঁয়াজ ও ধনেপাতার ব্যবহার
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ আঃ খালেক মোল্লা সম্পাদিত;লোকমান হেকিমের কবিরাজী চিকিৎসা; আক্টোবর ২০০৯; পৃষ্ঠা- ২৩৩