দ্য গার্ল স্ট্রাইক লিডার

১৯১০-এর চলচ্চিত্র

দ্য গার্ল স্ট্রাইক লিডার হলো থানহাউসার কোম্পানি প্রযোজিত ১৯১০ সালের একটি স্বল্পদৈর্ঘ্যের মার্কিন নির্বাক নাট্য চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি শ্রম সম্পর্কের সাথে সম্পর্কিত যেখানে হ্যাল স্টিফেনস নিজের ছদ্মবেশ ধারণ করে ও তার বাবার প্রতিষ্ঠিত কারখানায় একজন শ্রমিক হিসাবে কাজ করে। সে লু নামে একটি অল্প বয়স্ক কাজের মেয়ের প্রেমে পড়ে ও তাকে ম্যানেজারের হাত থেকে রক্ষা করে। শ্রমিকদের মজুরি ১০% হ্রাস করার নির্দেশ দেওয়া হলে লু একটি ধর্মঘটের নেতৃত্ব দেয়, কিন্তু ধর্মঘটকারীরা অনাহারের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানোর পর কাজে ফিরে আসে। লু শেষ পর্যন্ত এর প্রতিবাদ করে, পরবর্তীতে হ্যাল তাকে উদ্ধার করে ও ঘটনার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে শ্রমিকদের পূর্ববর্তী মজুরি পুনরুদ্ধার করে এবং ম্যানেজারকে সরিয়ে দেয়।

দ্য গার্ল স্ট্রাইক লিডার
চলচ্চিত্র থেকে নেওয়া একটি দৃশ্য
প্রযোজকথানহাউসার কোম্পানি
মুক্তি
  • ৮ জুলাই ১৯১০ (1910-07-08)
দেশমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ভাষানির্বাক চলচ্চিত্র
ইংরেজি ভাষা - সাব টাইটেল

চলচ্চিত্রটির গল্পটি ১৯০৯ সালে নিউ ইয়র্ক শহরের হওয়া দর্জিদের প্রকৃত ধর্মঘট থেকে অনুপ্রাণিত হতে পারে, কিন্তু ধর্মঘটটি কোন নিষ্পত্তি ছাড়াই শেষ হয়েছিল। চলচ্চিত্রটি একটি অসম্ভাব্য রেজোলিউশনের সাথে সফল উপন্যাসের ন্যায় চিহ্ন বহন করে। ৮ জুলাই ১৯১০ সালে মুক্তি পাওয়া এই চলচ্চিত্রটি শ্রম সমস্যা উপস্থাপনের জন্য মনোযোগ আকর্ষণ করেছে, তবে চলচ্চিত্রটি হারিয়ে গেছে বলে ধারণা করা হয়।

পটভূমি সম্পাদনা

ধারণা করা হয় চলচ্চিত্রটি হারিয়ে গেছে, কিন্তু এটির একটি সংক্ষিপ্তসার ১৯১০ সালের ১১ জুন দ্য মুভিং পিকচার ওয়ার্ল্ডে প্রকাশিত হয়েছিল। প্রকাশিত বর্ণনানুযায়ী: "হ্যাল স্টিফেন, একজন ধনী যুবক, তার সমস্ত সময় সে নিজেকে উপভোগ করার জন্য ব্যায় করে, যার ফলে তার বৃদ্ধ পিতা তার প্রতি অসন্তুষ্ট। বয়স্ক স্টিফেন তার ছেলেকে তারই মতো কিছু বন্ধুর সাথে ঘুরতে শুরু করতে দেখেন এবং তাকে থামানোর সিদ্ধান্ত নেন। তিনি তার ছেলেকে টেলিগ্রামের মাধ্যমে জানান যে তার কাজে যাওয়ার সময় হয়েছে, এবং তাকে কারখানায় কাজ করতে হবে। এটি তার বন্ধুদের আনন্দকে জাগিয়ে তোলে, কিন্তু হ্যাল ঘোষণা করে যে সে শ্রমিক হয়ে কাজে যোগ দিবে। সে তার বাবাকে জানায়, তবে সে ছদ্মবেশ ধারণ করে কাজ শুরু করতে চায় এবং বাবা সম্মতি দেন। হ্যাল কারখানায় প্রবেশ করে ও একজন সাধারণ শ্রমিক হিসাবে কাজ করতে যায়, কারখানার কেও তার পরিচয় জানে না। সে লু নামে এক যুবতী কাজের মেয়ের সাথে দেখা করে ও তার প্রেমে পড়ে। কারখানাটির ম্যানেজার লুর সাথে প্রেম করার চেষ্টা করে এবং হ্যাল তাকে ম্যানেজারের হাত থেকে রক্ষা করে।[১] বেতন দশ শতাংশ কমানোর নির্দেশনা দেওয়ার পর লু তা মেনে নেওয়ার পরিবর্তে অন্যদের ধর্মঘট করতে প্ররোচিত করে। ধর্মঘটকারীরা, লু'কে অনাহারে ভোগার পর অবশেষে কাজে ফিরে আসে। লু-ই শেষ ব্যক্তি যে শেষ অবধি উক্ত ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে। হ্যাল তাকে তার বাড়ির সিঁড়িতে কাঁদতে দেখে এবং তাকে তার ভালবাসার কথা জানায়। সে তাকে বিয়ে করতে রাজি হয়। সে তাকে গ্রহণ করার পর, তাকে নিয়ে কারখানায় যায়, তার পরিচয় ঘোষণা করে কারখানাটির দখল নেয়, ও দুর্বৃত্তদের চাকরি থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর মজুরি পুরানো স্কেলে ফিরিয়ে দেয়।"[২]

প্রযোজনা সম্পাদনা

 
১৯১০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নিউ ইয়র্ক শহরের ধর্মঘটে মহিলা দর্জি।

দ্য গার্ল স্ট্রাইক লিডার চলচ্চিত্রের দৃশ্যসমূহের লেখক কে ছিলেন তা অজানা, তবে ধারণা করা হয় লয়েড লোনারগান এটি লিখেছেন। লোনারগান একজন অভিজ্ঞ সংবাদপত্রকর্মী, যিনি থানহাউসার প্রোডাকশনের জন্য স্ক্রিপ্ট লেখার সময় দ্য নিউ ইয়র্ক ইভিনিং ওয়ার্ল্ড-এ কর্মরত ছিলেন।[৩] আমেরিকান সাইলেন্ট ফিল্মস, ১৯০৯-১৯২৯: এ ফিল্মোগ্রাফি অ্যান্ড হিস্ট্রি-এর লেখক মাইকেল এস. শুল, ১৯০৯ সালের শীতকালে নিউ ইয়র্ক শহরে দর্জিদের ধর্মঘট থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিল বলে বিশ্বাস করেন।[৪] ধর্মঘটটি নিষ্পত্তি ছাড়াই শেষ হয়েছিলো কিন্তু শ্রমিক অধিকারকর্মী থেরেসা মালকিয়েল, এটিকে নাটকীয়ভাবে উল্লেখ করেছিলেন। মালকিয়েলের লেখা কাল্পনিক আত্মজীবনী, দ্য ডায়েরি অফ আ শার্টওয়াইস্ট স্ট্রাইকার, নিউ ইয়র্ক কলার একটি সমাজতান্ত্রিক পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রচার করা হয়েছিল।[৪] চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে তা অজানা, তবে ব্যারি ও'নিল এর পরিচালক হতে পারেন। বোয়ার্স চলচ্চিত্রের ক্যামেরাম্যান হিসাবে একাধিক জনের নাম উল্লেখ করেছে, তবে ক্যামেরাম্যান হিসেবে সম্ভাব্য দুজন প্রার্থী বিদ্যমান। ব্লেয়ার স্মিথ ছিলেন থানহাউসার কোম্পানির প্রথম ক্যামেরাম্যান, কিন্তু দ্রুতই তিনি কার্ল লুই গ্রেগরির সাথে যোগ দেন, যিনি স্থির ও মোশন পিকচার ফটোগ্রাফার হিসেবে অভিজ্ঞ ছিলেন। ১৯১০ সালের প্রযোজনায় ক্যামেরাম্যানের ভূমিকা অ-উল্লেখযোগ্য ছিল।[৫] কুশীলবদের মধ্যে একমাত্র কৃতিত্ব পেয়েছেন মিসেস জর্জ ডব্লিউ ওয়াল্টার্স, যিনি কারখানার একজন দরিদ্র শ্রমিকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।[৬] থানহাউসারের অন্যান্য নেতৃস্থানীয় কুশীলবদের মধ্যে আনা রোজমন্ড, ফ্রাঙ্ক এইচ. ক্রেন ও ভায়োলেট হেমিং চলচ্চিত্রের জন্য নির্বাচিত অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।[৭][৮][৯]

মুক্তি ও অভ্যর্থনা সম্পাদনা

প্রায় ১০০০ ফুট দীর্ঘ একক রিলের নাট্য চলচ্চিত্রটি ১৯১০ সালের ৮ জুলাই মুক্তি পায়।[৬] ইন্ডিয়ানাপেনসিলভানিয়ার থিয়েটার ছবিটির বিজ্ঞাপন দিয়েছিল, যারা "শ্রমিক" বিষয়ক চলচ্চিত্রের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।[১০][১১] দ্য মুভিং পিকচার নিউজের একটি পর্যালোচনাতে চলচ্চিত্রটির প্রাসঙ্গিকতা এবং বিষয় চিত্রিত করার সাফল্যের বিশদ প্রশংসা রয়েছে। সমালোচক বলেছেন, "এই চলচ্চিত্রটি ঘরে ঘরে আঘাত হেনেছে। ... নিউ ইয়র্ক শহরে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ধর্মঘট ও এর দুর্দশা ভুলে যাওয়া যায় না। যে কেও গল্পটি সাজিয়েছিল তার একটি বড়, কোমল হৃদয় ছিল এবং তিনি জানতেন যে জনসাধারণ কী আশা করে। যে উল্লাসের সাথে প্রশাসকদের অসন্তুষ্টি দর্শকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিল তা ভলিউমের কথাই বলেছিল। আমরা আশা করি কিছু চলচ্চিত্র এত স্পষ্টভাবে কালো ও সাদা ছিলো না। পরিস্থিতির উত্তেজনা হয়তো ক্যামেরাম্যানকে আঘাত করেছে। যাই হোক না কেন, একটি জিনিস নিশ্চিত - এখানে কোন গীতিনাট্য নেই, তবে এখানে বাস্তব জীবনের বাইরের দৃশ্য চিত্রিত হয়েছে।[২] যদিও এই ক্ষেত্রে পর্যালোচক বাস্তব জীবন থেকে আঁকা দৃশ্যের কথা উল্লেখ করেন, দ্য মুভিং পিকচার ওয়ার্ল্ডের পর্যালোচক সুখী সমাপ্তিটিকে একটি কল্পকাহিনী বলে অভিহিত করেছেন, যিনি বলেছেন, "[এটি একটি] চলচ্চিত্র যা তাদের অসম্ভবতা সত্ত্বেও রোমাঞ্চিত করে। এটা গল্পে হতে পারে, কিন্তু বাস্তবে কখনই নয় যে, একটি কারখানার মালিক তার একজন মেয়ে কর্মচারীকে বিয়ে করবে, এবং সেখানকার ধর্মঘটের নেতৃত্ব দিবে।[২]

লেডিস অফ লেবার, গার্লস অফ অ্যাডভেঞ্চার: ওয়ার্কিং উইমেন, পপুলার কালচার অ্যান্ড লেবার পলিটিক্স অ্যাট দ্য টার্ন অফ দ্য টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরি-এর লেখক ন্যান এনস্টাড বলেছেন, চলচ্চিত্রটি চিত্রিত করার জন্য শ্রম-পুঁজির একত্রীকরণের মতোই ডাইম নভেল নীতির উপর গল্প উপর নির্ভর করেছিল।[১২] দ্য লাউড সাইলেন্টস: অরিজিনস অফ দ্য সোশ্যাল প্রবলেম ফিল্মের লেখক কে স্লোন নিশ্চিত করেছেন যে চলচ্চিত্রের সরলীকৃত গল্পটি একটি ডাইম উপন্যাসের ক্রম।[১৩] দ্য উইয়ার্ড ওম্যান: প্রোগ্রেসিভিসম, প্রস্টিটিউশন, এন্ড পারফরমেন্স ইন ইউনাইটেড স্টেটস ১৮৮৮–১৯১৭-এর লেখক বারবারা আন্তোনিয়াজি, বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন যে মেয়েরা মালিকের পরিবর্তে কনরের কর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে এবং লু আকর্ষণীয়, প্রতিবাদী ও গুণী হিসাবে চিত্রিত।[১৪] স্টিভেন জে. রস এই চলচ্চিত্রটিকে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের লিঙ্গ পক্ষপাতের বিপরীতে প্রতিবাদের প্রতিনিধি হিসাবে নারী শ্রমিক কর্মীদের ক্রমান্বয়ে চিত্রিত করা চলচ্চিত্রের তালিকায় প্রথম হিসাবে উদ্ধৃত করেছেন।[১৫]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. এখানে একটি ধর্ষণ চেষ্টার হাত থেকে রক্ষা করেছে বলে মনে করা হয়।
  2. কিউ. ডেভিড বোয়ার্স (১৯৯৫)। "দ্বিতীয় খন্ড: চলচ্চিত্র - দ্য গার্ল স্ট্রাইক লিডার"। থানহাউজার.অর্গ। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  3. কিউ. ডেভিড বোয়ার্স (১৯৯৫)। "তৃতীয় খন্ড: জীবনী - লোনারগান, লয়েড এফ."। থানহাউসার.অর্গ। জানুয়ারি ১৭, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৭, ২০১৫ 
  4. শুল, মাইকেল (২০০০)। আমেরিকান সাইলেন্ট ফিল্মস, ১৯০৯-১৯২৯: এ ফিল্মোগ্রাফি অ্যান্ড হিস্ট্রিম্যাকফারল্যান্ড অ্যান্ড কোম্পানি। পৃষ্ঠা ১৫৪। আইএসবিএন 978-0786442478 
  5. কিউ. ডেভিড বোয়ার্স (১৯৯৫)। "খন্ড ১: আখ্যানের ইতিহাস - অধ্যায় ৩ - ১৯১০: চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু"। থানহাউসার.অর্গ। মার্চ ৪, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১৫ 
  6. কিউ. ডেভিড বোয়ার্স (১৯৯৫)। "দ্বিতীয় খন্ড: চলচ্চিত্র - দ্য গার্ল স্ট্রাইক লিডার"। থানহাউসার.অর্গ। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  7. কিউ. ডেভিড বোয়ার্স (১৯৯৫)। "তৃতীয় খন্ড: জীবনী - হেমিং, ভায়োলেট"। থানহাউসার.অর্গ। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  8. কিউ. ডেভিড বোয়ার্স (১৯৯৫)। "তৃতীয় খন্ড: জীবনী - রোজমন্ড, আনা"। থানহাউসার.অর্গ। জানুয়ারি ২২, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৬, ২০১৫ 
  9. কিউ. ডেভিড বোয়ার্স (১৯৯৫)। "তৃতীয় খন্ড: জীবনী - ক্রেন, ফ্রাঙ্ক"। থানহাউসার.অর্গ। জানুয়ারি ১৯, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৬, ২০১৫ 
  10. "লিরিক"। মাউন্ট কারমেল আইটেম (মাউন্ট কারমেল, পেনসিলভেনিয়া)। ১৫ জুলাই ১৯১০। পৃষ্ঠা ৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  11. "ওয়াল্টার থিয়েটারে আজ রাতে"। দ্য গেটিসবার্গ টাইমস (গেটিসবার্গ, পেনসিলভানিয়া)। ১৩ সেপ্টে ১৯১০। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  12. ন্যান এনস্টাড (১৯৯৯)। লেডিস অফ লেবার, গার্লস অফ অ্যাডভেঞ্চার: ওয়ার্কিং উইমেন, পপুলার কালচার অ্যান্ড লেবার পলিটিক্স অ্যাট দ্য টার্ন অফ দ্য টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরি। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ১৭১–১৭২। আইএসবিএন 9780231111034 
  13. স্লোন, কে (১৯৯৮)। দ্য লাউড সাইলেন্টস: অরিজিন অফ দ্য সোশ্যাল প্রবলেম ফিল্ম। ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় প্রেস। পৃষ্ঠা ৬৩–৬৭। 
  14. আন্তোনিয়াজি, বারবারা (২০১৪)। দ্য উইয়ার্ড ওম্যান: প্রোগ্রেসিভিসম, প্রস্টিটিউশন, এন্ড পারফরমেন্স ইন ইউনাইটেড স্টেটস ১৮৮৮–১৯১৭। রোম্যান অ্যান্ড লিটলফিল্ড। পৃষ্ঠা ৪৮। আইএসবিএন 9781611476637 
  15. রস, স্টিভেন (১৯৯৯)। ওয়ার্কিং-ক্লাস হলিউড: সাইলেন্ট ফিল্ম অ্যান্ড দ্য মেকিং অফ ক্লাস ইন আমেরিকা। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ৭৪। আইএসবিএন 0691024642। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫