দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্টস অব বাংলাদেশ
দি ইনস্টিটিউট অফ কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্টস অফ বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যেখান থেকে বাংলাদেশের প্রফেশনাল কস্ট একাউন্টেন্ট সনদ প্রদান করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্ব্বাবধানে পরিচালিত হয়। ঢাকায় নীলক্ষেতের আইসিএমএ ভবন থেকে এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ঢাকা ছাড়াও চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রাজশাহীতেও আইসিএমএর শাখা আছে। প্রতি বছর গড়ে ৫০-৭০ জন ছাত্র এখান থেকে প্রফেশনাল ডিগ্রী গ্রহণ করে থাকে। বছরে তিনটি সেশনে পরীক্ষা হয়ে থাকে এপ্রিল, আগস্ট ও ডিসেম্বরে। প্রতিষ্ঠানটি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ অ্যাকাউন্টেন্টস, কনফেডারেশন অফ এশিয়ান অ্যান্ড প্যাসিফিক অ্যাকাউন্টেন্টস, এবং সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অফ অ্যাকাউন্টেন্টস এর সদস্য।
সংক্ষেপে | আইসিএমএবি |
---|---|
গঠিত | ১৯৫১ |
ধরন | পেশাজিবী সংগঠন |
সদরদপ্তর | আইসিএমএ ভবন, নীলক্ষেত |
অবস্থান |
|
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪৪′০৬″ উত্তর ৯০°২৩′১৬″ পূর্ব / ২৩.৭৩৪৯৪৭° উত্তর ৯০.৩৮৭৮৩৯° পূর্ব |
যে অঞ্চলে কাজ করে | ![]() |
সদস্যপদ | এই প্রতিষ্ঠানটি অনেক আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান সংঘের সদস্য, যেমন:
- দি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ একাউন্ট্যান্টস (আইএফএসি) - দি ইন্টারন্যাশনাল একাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড বোর্ড (আইএএসবি) - দি কনফেডারেশন অফ এশিয়ান এন্ড প্যাসিফিক একাউন্ট্যান্টস (সিএপিএ) - দি সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অফ একাউন্ট্যান্টস (এসএএফএ) |
দাপ্তরিক ভাষা | ইংরেজি |
প্রেসিডেন্ট | একেএম দেলোয়ার হোসেন[১] |
প্রধান অঙ্গ | কাউন্সিল |
ওয়েবসাইট | www |
ভর্তিসম্পাদনা
বছরে দুইটি সেশনে ছাত্রছাত্রী ভর্তি করা হয়, জানুয়ারি থেকে জুন এবং জুলাই থেকে ডিসেম্বর। উচ্চমাধ্যমিক পেরোনো শিক্ষার্থীরা ‘ইন্টারমিডিয়েট এন্ট্রি রুট’ পদ্ধতির কোর্সটিতে ভর্তি হতে পারবেন। আর স্নাতকরা ‘গ্র্যাজুয়েট এন্ট্রি রুট’ পদ্ধতিতে ভর্তি হতে পারেন। প্রথম কোর্সটি কোচিং পদ্ধতি এবং অন্যটি করেসপন্ডেন্স পদ্ধতিতে করানো হয়। কোচিং পদ্ধতিতে নিয়মিত ক্লাস ও ক্লাস পরীক্ষা দিতে হয়। করেসপন্ডেন্স কোর্সের ক্ষেত্রে নিয়মিত ক্লাস করতে হয় না। শুধু অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে হয়।[২]
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "আইসিএমএবি'র সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, সচিব আরিফ খান"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১১ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "দক্ষ পেশাজীবী হতে সিএমএ ডিগ্রি"। prothomalo.com। ২০১৮-০৬-১০। ২০১৯-০৩-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-২২।