দিরেক্সিওঁ জেনেরাল দ্য লা সেক্যুরিতে এক্সতেরিয়্যর

দিরেক্সিওঁ জেনেরাল দ্য লা সেক্যুরিতে এক্সতেরিয়্যর[ক] (ফরাসি: Direction générale de la Sécurité extérieure, DGSE) বা দেজেএসঅ্য হল ২রা এপ্রিল ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত ফ্রান্সের বৈদেশিক গোয়েন্দা সংস্থা, যা ব্রিটিশ সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস (এমআই৬) এবং মার্কিন সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) সমতুল্য।[৩] দেজেএসঅ্য গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং বিদেশে আধাসামরিক ও প্রতিগোয়েন্দা অপারেশন পরিচালনার পাশাপাশি অর্থনৈতিক গুপ্তচরবৃত্তির মাধ্যমে ফ্রান্সের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা করে।[৪] এর সদর দফতর প্যারিসের ২০শ আরঁদিসমঁতে অবস্থিত।[৫]

দিরেক্সিওঁ জেনেরাল দ্য লা সেক্যুরিতে এক্সতেরিয়্যর
Direction générale de la Sécurité extérieure
দেজেএসঅ্য
DGSE
Partout où nécessité fait loi
পারতু উ নেসেসিতে ফ্যা লোয়া
(“যেখানেই দরকার আইন তৈরি করে”)
সংস্থার রূপরেখা
গঠিত২ এপ্রিল ১৯৮২; ৪২ বছর আগে (1982-04-02)
পূর্ববর্তী সংস্থা
যার এখতিয়ারভুক্তGovernment of France
সদর দপ্তর১৪১ বুলভার মর্তিয়ে, ২০শ আরঁদিসমঁ, পারি, ফ্রান্স
৪৮°৫২′২৮″ উত্তর ২°২৪′২৪″ পূর্ব / ৪৮.৮৭৪৪° উত্তর ২.৪০৬৭° পূর্ব / 48.8744; 2.4067
কর্মী৭০০০[১]
বার্ষিক বাজেট€৮৮০ মিলিয়ন (২০২১)[২]
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী
সংস্থা নির্বাহী
মূল সংস্থাফরাসি সশস্ত্র বাহিনী মন্ত্রণালয়
ওয়েবসাইটwww.dgse.gouv.fr

দেজেএসঅ্য ফরাসি সশস্ত্র বাহিনী মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয় এবং এর অভ্যন্তরীণ পরিপূরক দেজেএসই-র (দিরেক্সিওঁ জেনেরাল দ্য লা সেক্যুরিতে অ্যাঁতেরিয়্যর) সঙ্গে পাশাপাশি কাজ করে। অন্যান্য অধিকাংশ গোয়েন্দা সংস্থার মতোই এর কার্যক্রম ও সাংগঠনিক বিবরণ অত্যন্ত গোপন রাখা হয় এবং জনসম্মুখে প্রকাশ করা হয় না।[৬]

দেজেএসঅ্য একটি পদ্ধতি অনুসরণ করে যা এলঅ্যদেআ (LEDA) নামে পরিচিত। L দিয়ে আনুগত্য (loyauté), E দিয়ে অত্যাবশ্যকতা (exigence), D দিয়ে বিচক্ষণতা (discrétion) ​​এবং A দিয়ে অভিযোজ্যতা (adaptabilité) বোঝায়। এগুলো নৈতিকতা এবং গোয়েন্দাগিরি ব্যবস্থাপনা ও গুপ্তচর, কর্তৃপক্ষ এবং অংশীদারদের সঙ্গে সহযোগিতার সাথে সম্পর্কিত কার্যকলাপের অপরিহার্য উপাদান।[৭]

পাদটীকা সম্পাদনা

  1. এই ফরাসি নামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ফরাসি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণে ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. ফরাসি সংবাদপত্র ল্য পোয়াঁতে প্রকাশিত একটি নিবন্ধ | ল্য পোয়াঁ ওয়েবসাইট
  2. "La DGSE (renseignement) renforce ses moyens face à la montée des dangers"Capital.fr (ফরাসি ভাষায়)। ১৮ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ 
  3. Aleksander Olech, French and Polish fight against terrorism, Poznan 2022, p. 70; https://www.researchgate.net/publication/359135918_French_and_Polish_fight_against_terrorism
  4. Zachary Keck, "Robert Gates: Most Countries Conduct Economic Espionage" (The Diplomat, 23 May 2014).
  5. "Direction générale de la sécurité extérieure (DGSE)" (Archive). Service-public.fr (French government). Retrieved on 31 January 2014. "141, boulevard Mortier 75020 Paris"
  6. DGSEncyclopædia Britannica। ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৫, ২০০৯ 
  7. Aleksander Olech, French and Polish fight against terrorism, Poznan 2022, p. 71; https://www.researchgate.net/publication/359135918_French_and_Polish_fight_against_terrorism